তিন প্রজাতির কুল চাষ করে তাক লাগলেন রাজু বর্মন। অসমের ধুবুড়ি জেলার ছাগলিয়া এলাকার রাজু বর্মন তার ৩ বিঘা জমিতে তিন প্রজাতির কুল চাষ করে তাক লাগলেন। তার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, এই কুল গাছ তিনি ৯ মাস আগে লাগিয়ে ছিলেন। এই তিন প্রজাতির কুল হল বাউকুল, আপেলকুল,বলসুন্দরী কুল বলে। এই কুল চাষ করতে তার প্রায় তিন বিঘাতে ৮০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে।তবে গাছে ফলন ধরেছে ভালোই। কিছু কিছু কুল পাকতে লেগেছে। এই কুল কিনতে ফলের পাইকার আসতে শুরু করে দিয়েছে।এনিয়ে রাজু বাবু খুব খুশি।
রাজু বর্মন বলেন, বর্তমানে পাইকারি বিক্রি করছেন প্রায় ৪০ টাকা কেজি দরে। এই কুল কিনতে শুধু অসম নয় পাশের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে থেকেও পাইকার আসতে শুরু করেছে এইবার এই কুল বিক্রি করে ভালো লাভ হবে বলেও যানান। এক পাইকারি ফল বিক্রেতা গৌতম দাস বলেন, এই বছর কুল চাহিদা বেশ ভালো। তার মধ্যে আপেল কুল ও বলসুন্দরী কুলের চাহিদা সব চেয়ে বেশী বলেও যানানা।কুল শুকিয়ে অনেক দিন সংরক্ষণ করা যায়। কাঁচা ও শুকনো কুল দিয়ে চমৎকার চাটনি ও আচার তৈরি করা যায়।কুলে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম সহ আছে নানা উপাদান। এগুলো রোগ প্রতিরোধে যেমন ভূমিকা রাখে, অন্যদিকে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে দেয়।
আরও পড়ুন – অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের মুকুট জিতে রেকর্ড গড়েছেন জকোভিচ
উল্লেখ্য, অসমের ধুবুড়ি জেলার ছাগলিয়া এলাকার রাজু বর্মন তার ৩ বিঘা জমিতে তিন প্রজাতির কুল চাষ করে তাক লাগলেন। তার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, এই কুল গাছ তিনি ৯ মাস আগে লাগিয়ে ছিলেন। এই তিন প্রজাতির কুল হল বাউকুল, আপেলকুল, বলসুন্দরী কুল বলে। এই কুল চাষ করতে তার প্রায় তিন বিঘাতে ৮০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। তবে গাছে ফলন ধরেছে ভালোই। কিছু কিছু কুল পাকতে লেগেছে। এই কুল কিনতে ফলের পাইকার আসতে শুরু করে দিয়েছে।এনিয়ে রাজু বাবু খুব খুশি।
রাজু বর্মন বলেন, বর্তমানে পাইকারি বিক্রি করছেন প্রায় ৪০ টাকা কেজি দরে। এই কুল কিনতে শুধু অসম নয় পাশের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে থেকেও পাইকার আসতে শুরু করেছে এইবার এই কুল বিক্রি করে ভালো লাভ হবে বলেও যানান। এক পাইকারি ফল বিক্রেতা গৌতম দাস বলেন, এই বছর কুল চাহিদা বেশ ভালো। তার মধ্যে আপেল কুল ও বলসুন্দরী কুলের চাহিদা সব চেয়ে বেশী বলেও যানানা।