
রবিবার ছিল রাখি বন্ধনউৎসব (Rakhi festival) পালন। এদিন নদীয়া জেলার সর্বত্র রাখি উৎসব (Rakhi festival) পালন করেন তৃণমূলের নেতৃত্ব সংস্কৃতি দিবস হিসাবে। নবদ্বীপ বিধানসভার তেঘরিপাড়া মসজিদ প্রাঙ্গণে রাখি উৎসব (Rakhi festival) পালন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নবদ্বীপ পৌরসভার প্রশাসক বিমান কৃষ্ণ সাহা। মন্দির এবং মসজিদের কর্মকর্তা এবং ইমাম।
মসজিদের ইমাম ছিলেন মসিরউললা রহমান, স্থানীয় মন্দিরের অন্যতম মহারাজ ছিলেন কৃষ্ণেন্দু চক্রবর্তী সহ অনেকে। ধর্ম নিয়ে মাতামাতি নয় ধর্ম মানুষের সুবুদ্ধির পরিচয় দেয় তাই বিভেদ এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী নিয়মিতভাবে কাজ করে যাচ্ছেন বলেও উল্লেখ করেন উপস্থিত নেতৃত্ব। বিমল কৃষ্ণ সাহা ইমামের হাতে রাখি বন্ধন পরিয়ে দিয়ে সম্প্রীতির বার্তা এনে দেয়।
আর ওখবর ছেলে মেয়েদের একসঙ্গে পড়াশোনা বন্ধ করতে জারি তালিবানি (Taliban) ফতোয়া
এছাড়াও নবদ্দীপ শহরের প্রনামা তলায় রাখি বন্ধন উৎসব সংস্কৃতি দিবস হিসেবে পালিত করে তৃণমূল কংগ্রেস। উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক পুন্ডরীকাক্ষ সাহা পৌর প্রশাসক বিমান কৃষ্ণ সাহা তৃণমূলের -সভাপতি শ্যামাপ্রসাদ পাল ও স্বপন আচার্য সহ অনেকে। রাখি বন্ধন উৎসব এর তাৎপর্য তুলে ধরেন উপস্থিত নেতৃত্ব। এছাড়াও কৃষ্ণনগরে রাখি বন্ধন উৎসব সংস্কৃতি দিবস হিসেবে পালনের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠিত হয় উপস্থিত ছিলেন অসীম সাহা এবং দীপক দাস সহ অনেকে।
কল্যাণীতে রাখি বন্ধন উৎসবে উপস্থিত ছিলেন ডক্টর প্রসেনজিৎ মন্ডল এবং অন্যান্য নেতৃত্ব। রানাঘাট পৌরসভার তরফ থেকে রাখি উৎসবে উপস্থিত ছিলেন প্রশাসক কোশলদেব চট্টোপাধ্যায় সহ অনেকে। এছাড়াও রাজ্যের কারা মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস তিনিও রাখি উৎসবে সকলের হাতে রাখি পরিয়ে দেন।
উপস্থিত ছিলেন ধুবুলিয়া বিশিষ্ট সমাজসেবী জেলা পরিষদের সদস্য সুব্রত ঘোষ ,রাজু বড়ুয়া ,সাহেব শেখ সহ অনেকে। নাকাশিপাড়া এলাকায় বিধায়ক কল্লোল খাঁ সকলের হাতে রাখি পরিয়ে দিয়ে বক্তব্য রাখেন। সাংসদ মহুয়া মৈত্র এবং বিধায়ক বিমলেন্দু সিংহ রায় রাখি পরিয়ে দিয়ে সকলের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
উল্লেখ্য,এদিন নদীয়া জেলার সর্বত্র রাখি উৎসব (Rakhi festival) পালন করেন তৃণমূলের নেতৃত্ব সংস্কৃতি দিবস হিসাবে। নবদ্বীপ বিধানসভার তেঘরিপাড়া মসজিদ প্রাঙ্গণে রাখি উৎসব (Rakhi festival) পালন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নবদ্বীপ পৌরসভার প্রশাসক বিমান কৃষ্ণ সাহা। মন্দির এবং মসজিদের কর্মকর্তা এবং ইমাম।
মসজিদের ইমাম ছিলেন মসিরউললা রহমান, স্থানীয় মন্দিরের অন্যতম মহারাজ ছিলেন কৃষ্ণেন্দু চক্রবর্তী সহ অনেকে। ধর্ম নিয়ে মাতামাতি নয় ধর্ম মানুষের সুবুদ্ধির পরিচয় দেয় তাই বিভেদ এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী নিয়মিতভাবে কাজ করে যাচ্ছেন বলেও উল্লেখ করেন উপস্থিত নেতৃত্ব। বিমল কৃষ্ণ সাহা ইমামের হাতে রাখি বন্ধন পরিয়ে দিয়ে সম্প্রীতির বার্তা এনে দেয়।