বেশ কয়েকদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়াতে একটা মেকআপের ভিডিও শেয়ার করেছিলেন রণবীর ঘরণী আলিয়া। সেখানে তিনি উল্লেখ করেছিলেন তার স্বামী অর্থাৎ রণবীর কাপুর নাকি একদম লিপস্টিক পরা পছন্দ করেন না। এই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পর রণবীরকে যার পর নাই তুলোধোনা করেন নেট নাগরিকরা। তাঁরা রণবীরকে ‘ডমিনেটিং’ হিসেবে দাগিয়ে দেন। তাঁকে ‘টক্সিক’ তকমাও দেন। সম্প্রতি একটি সাক্ষাত্কারে নতুন তকমা পাওয়া রণবীর মুখ খুলেছেন।
আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে চোট, কবে ফের মাঠে ফিরছেন ভারতীয় অলরাউন্ডার?
স্ত্রী আলিয়াকে লিপস্টিক লাগাতে না দেওয়ার প্রসঙ্গ এড়িয়ে গেলেও, রণবীর বলেছেন তাঁকে যে সকলে ‘টক্সিক’ বলছেন এ ব্যাপারে তিনি ওয়াকিবহাল। নিন্দুকদের সমর্থনে অদ্ভুত কথা বলেছেন রণবীর। বলেছেন, “যাঁরা আমাকে ‘টক্সিক’ বলছেন, পুরুষদের শাসন ব্যবস্থাকে নিন্দা করছেন, আমি আসলে তাঁদেরকে সমর্থন করি। বলিউডের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে কেবলই অভিনয় করতে এসেছি আমি। এর বাইরে কিছু নয়।”
‘টক্সিক’ হন আর যাই হোন রণবীর, তাঁর সমর্থনেই তাঁর মা নিতু কাপুর ফের অভিনয় করতে শুরু করেছেন বিভিন্ন ছবিতে। ঋষি কাপুরকে বিয়ে করার পর নিতুর জীবন থেকে অভিনয় নামক বস্তুটি হারিয়েই গিয়েছিল বরাবরের মতো। এর কারণ কাপুর পরিবারের কোনও মহিলাই রুপোলি পর্দার কাজ করেন না। বিয়ের পর যে টুকু কাজ করেছিলেন নিতু, তা পুরোটাই তাঁর স্বামীর সঙ্গে। কিন্তু ঋষির মৃত্যুর পর মায়ের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন রণবীর এবং তাঁকে ফের কাজ করার উত্সাহ দিয়েছিলেন তিনি।
অন্যদিকে কাপুর পরিবারে বিয়ে হওয়া সত্ত্বেও একদিনের জন্যেও আজ থেকে বিরতি নেননি আলিয়া ভাট। তিনি অভিনয় করেছেন চুটিয়ে। এর পিছনেও রয়েছে রণবীর কাপুরের সমর্থন। তা হলে টক্সিক কে? ডমিনেটিং কে? সেই প্রশ্নও আসা দরকার। স্ত্রীর ঠোঁটে লিপস্টিক হয়তো নাই পছন্দ করতে পারেন রণবীর, এটা তাঁর ব্যক্তিগত পছন্দ। একজন নারীর যেমন আছে, একজন পুরুষেরও তেমনই তাঁর স্ত্রীর কাছে তাঁর ব্যক্তি পছন্দ-অপছন্দ জাহির করার সম্পূর্ণ অধিকার রয়েছে। অন্যদিকে কাপুর পরিবারে বিয়ে হওয়া সত্ত্বেও একদিনের জন্যেও আজ থেকে বিরতি নেননি আলিয়া ভাট। তিনি অভিনয় করেছেন চুটিয়ে। এর পিছনেও রয়েছে রণবীর কাপুরের সমর্থন। তা হলে টক্সিক কে? ডমিনেটিং কে? সেই প্রশ্নও আসা দরকার। স্ত্রীর ঠোঁটে লিপস্টিক হয়তো নাই পছন্দ করতে পারেন রণবীর, এটা তাঁর ব্যক্তিগত পছন্দ। একজন নারীর যেমন আছে, একজন পুরুষেরও তেমনই তাঁর স্ত্রীর কাছে তাঁর ব্যক্তি পছন্দ-অপছন্দ জাহির করার সম্পূর্ণ অধিকার রয়েছে।