
মালদা জেলায় ফের এক আদিবাসী যুবতীকে ধর্ষণের (Rape) অভিযোগ। অস্ত্র দেখিয়ে ধর্ষণ (Rape) করা হয়েছে, এমনই অভিযোগ নির্যাতিতার পরিবারের । অভিযোগের ভিত্তিতে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ঘটনার পরেই আতঙ্ক রয়েছে এলাকায়।
জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের কড়া শাস্তি চেয়েছে নির্যাতিতা যুবতীর পরিবার। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার হবিবপুর থানার হোড়গ্রাম ধুমপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতের নাম সুনিল কিস্কু। বাড়ি ওই একই এলাকায়। ধর্ষিতা জানান, সারাদিন কাজকর্ম সেরে সন্ধ্যাবেলায় বাড়িতে ফিরে আসেন। এরপর বাড়ির বাইরে শৌচালয় ছিলেন তিনি।
সেই সময় রাতের অন্ধকারে সুনীল কিস্কু তাঁকে পিছোন থেকে এসে মুখ চেপে ধরে বলে অভিযোগ। এরপর ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে তুলে নিয়ে যায়। অভিযোগ, সুনীল কিস্কু হুমকি দেয় চিৎকার করলে প্রাণে মেরে ফেলা হবে। এমনকি ঘটনার কথা বাড়ির কাউকে বললে তাঁদেরকেও প্রানে মেরে ফেলা হবে। নির্যাতিতার অভিযোগ, এরপর তাঁকে ধর্ষণ (Rape) করে সুনীল।
আর ও পড়ুন তালিবানকে আসলে মদত দিয়েছে পাকিস্তানই, স্বীকার করলো জাবিউল্লা মুজাহিদ (Jabiullah Mujahid)
পরে যুবতী অসুস্থ হয়ে পড়লে, সেখান থেকে চম্পট দেয় অভিযুক্ত। দীর্ঘক্ষন বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের সদস্যরা তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করে। পরে গভীর রাতে রক্তাক্ত অবস্থায় বাড়ির দরজায় এসে পড়ে যায়। শব্দ শুনে পরিবারের সদস্যরা ঘর থেকে বেরিয়ে তড়িঘড়ি উদ্ধার করে তাঁকে। এরপর ঘটনার খবর দেওয়া হয় হবিবপুর থানায়। পুলিশ এসে নির্যাতিতাকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এরপর ওই যুবতীকে স্থানীয় বুলবুলচন্ডী আর এন রায় হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আর ওপড়ুন আজ কেমন যাবে আপনার দিন, জানতে দেখুন আজকের রাশিফল (Rashifol)
ঘটনার পর মেয়ের মামা হবিবপুর থানায় সুনীল কিস্কুর নামে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তদন্তে নেমে হবিপুর থানার পুলিশ সুনীল কিস্কুকে গ্রেফতার করেছে। ঘটনায় এলাকায় রয়েছে চাপা আতঙ্ক। অভিযুক্তের কড়া শাস্তি চেয়েছে নির্যাতিতা যুবতীর পরিবার।
উল্লেখ্য, অভিযুক্তের কড়া শাস্তি চেয়েছে নির্যাতিতা যুবতীর পরিবার। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার হবিবপুর থানার হোড়গ্রাম ধুমপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতের নাম সুনিল কিস্কু। বাড়ি ওই একই এলাকায়। ধর্ষিতা জানান, সারাদিন কাজকর্ম সেরে সন্ধ্যাবেলায় বাড়িতে ফিরে আসেন। এরপর বাড়ির বাইরে শৌচালয় ছিলেন তিনি।
সেই সময় রাতের অন্ধকারে সুনীল কিস্কু তাঁকে পিছন থেকে এসে মুখ চেপে ধরে বলে অভিযোগ। এরপর ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে তুলে নিয়ে যায়। অভিযোগ, সুনীল কিস্কু হুমকি দেয় চিৎকার করলে প্রাণে মেরে ফেলা হবে। এমনকি ঘটনার কথা বাড়ির কাউকে বললে তাঁদেরকেও প্রানে মেরে ফেলা হবে। নির্যাতিতার অভিযোগ, এরপর তাঁকে ধর্ষণ (Rape) করে সুনীল।