রেশন দুর্নীতি কান্ডে এবার উঠে এল বাকিবুর রহমানের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর তথ্য। ইডি-র হাতে তথ্য এসেছে, দুবাইতে দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট রয়েছে বাকিবুরের। ফ্ল্যাটের দাম ৭-৮ কোটি টাকা। সেই ফ্ল্যাটের জন্য বেশিরভাগ টাকা দুবাইতে পাঠানো হয়েছিল। বাকি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছিল বলে ইডি সূত্রে খবর।
আরও পড়ুনঃ যুদ্ধবিধ্বস্ত ইজরায়েল বুধবার আসছে বাইডেন
কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, দুবাইতে ফ্ল্যাট কেনার টাকা এদেশ থেকেই পাঠিয়েছিলেন বাকিবুর। কিছু টাকা অবশ্য ঋণ নিয়েছিলেন। কিন্তু প্রায় ১৪ কোটি টাকার উৎস কী, কোথা থেকে এত টাকা পেয়েছিলেন বাকিবুর, সেই উত্তরই খুঁজে পেতে চাইছেন তদন্তকারীরা। মনে করা হচ্ছে, এক্ষেত্রেও দুর্নীতির টাকাই কাজে লাগিয়েছেন বাকিবুর। তদন্তকারীরা এটাও খতিয়ে দেখছেন, কেবল কি সম্পত্তি বাড়ানোর জন্যই দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনেছিলেন বাকিবুর নাকি তাঁর অন্য কোনও পরিকল্পনা ছিল? অর্থাৎ দুবাইতে কি পালিয়ে যাওয়ার ছক কষেছিলেন তিনি, সেটাও তলিয়ে দেখছেন ইডি আধিকারিকরা।
তদন্তকারীরা এটাও খতিয়ে দেখছেন, কেবল কি সম্পত্তি বাড়ানোর জন্যই দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনেছিলেন বাকিবুর নাকি তাঁর অন্য কোনও পরিকল্পনা ছিল? অর্থাৎ দুবাইতে কি পালিয়ে যাওয়ার ছক কষেছিলেন তিনি, সেটাও তলিয়ে দেখছেন ইডি আধিকারিকরা।
এদিকে, রেশন দুর্নীতি মামলায় ইডি-র স্ক্যানারে এবার বাকিবুরের সঙ্গীরাও। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই বাকিবুরের সঙ্গীদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন তদন্তকারীরা। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে ইতিমধ্যেই তলব করা হয়েছে। সূত্রের খবর, তাঁদের অধিকাংশই গণবন্টন ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত। তাঁদের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের জন্য বরাদ্দ রেশনের আটা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। নদিয়া ও তার সংলগ্ন এলাকায় পাচারের জাল বিছিয়েছিলেন তাঁরা। সীমান্ত পেরিয়েও সেই পাচারচক্র সক্রিয় ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
এদিকে, রেশন দুর্নীতি মামলায় ইডি-র স্ক্যানারে এবার বাকিবুরের সঙ্গীরাও। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই বাকিবুরের সঙ্গীদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন তদন্তকারীরা। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে ইতিমধ্যেই তলব করা হয়েছে। সূত্রের খবর, তাঁদের অধিকাংশই গণবন্টন ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত। তাঁদের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের জন্য বরাদ্দ রেশনের আটা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। নদিয়া ও তার সংলগ্ন এলাকায় পাচারের জাল বিছিয়েছিলেন তাঁরা। সীমান্ত পেরিয়েও সেই পাচারচক্র সক্রিয় ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। নদিয়া ও তার সংলগ্ন এলাকায় পাচারের জাল বিছিয়েছিলেন তাঁরা। সীমান্ত পেরিয়েও সেই পাচারচক্র সক্রিয় ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।