Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে উদ্ধার করেছেন ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা

রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে উদ্ধার করেছেন ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা

রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে উদ্ধার করেছেন ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
প্রতারণার মামলায় অভিযুক্ত কুণাল গুপ্তার বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিল ইডি

রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে ইডি আধিকারিকরা ম্যারাথন তল্লাশি অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করেছেন ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা। অঙ্কিত ইন্ডিয়া লিমিটেডের কলকাতার AJC Bose road এর অফিস থেকে ১ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে, ইডি সূত্র। ইডি সূত্রের খবর, এই টাকা এই অফিসে একটি জায়গাতে লুকোনো অবস্থায় ছিল। ইডির অনুমান, এইগুলোই রেশন বণ্টন দুর্নীতির কালো টাকা।

 

ED সূত্রের খবর, গত ৪ ই নভেম্বর ও ৫ ই নভেম্বর বিভিন্ন অফিসে তল্লাশি চালিয়ে ৪০ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। এবং শুধুমাত্র অঙ্কিত ইন্ডিয়া লিমিটেড এর অফিস থেকে বাজেয়াপ্ত হয়েছে ১ কোটি টাকা। অর্থাৎ এখনও পর্যন্ত শুধু তল্লাশি চালিয়ে রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে ইডি বাজেয়াপ্ত করেছেন – ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা ।তাৎপর্যপূর্ণভাবে এই অঙ্কিত ইন্ডিয়া লিমিটেডে ডাইরেক্টরদের সঙ্গে নাম জড়িয়ে গিয়েছিল বিহারের পশু খাদ্য দুর্নীতি মামলার।

আরও পড়ুনঃ ED-র রিমান্ড লেটার আদালতে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রেশন বন্টন দুর্নীতির পর এবার নজরে ধান দুর্নীতি

অন্যদিকে, এবার আরও এক দুর্নীতির মামলার দিকে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ইডি। এবার ধান দুর্নীতি। ধান কেনার নামে তছরুপ হয়েছে হয়েছে সরকারি টাকা। ভুয়ো চাষিদের নামে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে তুলে নেওয়া হয়েছে টাকা। এমনটাই অনুমান ইডির। আরও চাপে পড়েছে মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।রেশন দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়েই উঠে এসেছে ধান কেনায় দুর্নীতি কথা। এমনটাই জানিয়েছে ইডি।

 

আজ যখন জ্যেতিপ্রিয়কে আদালতে তোলা হয় তখন ইডি তাঁদের রিমান্ড লেটারে সেই তথ্য দিয়েছে। ধানচাষীদের কাছ থেকে সরকারি দামে ধান কেনে কো-অপারেটিভ সোসাইটিগুলি। ধানের দাম সরাসরি চাষিদের অ্যাকাউন্টে চলে যাওয়ার কথা। কিন্তু ইডি তদন্ত করে দেখেছে, ধান কেনার ক্ষেত্রে সরকার ও কোঅপারেটিভ সোসাইটিগুলির মধ্যে চলে আসছে কোনও না কোনও এজেন্ট মারফত। মিল মালিকরা ওইসব এজেন্টদের মাধ্যমে সরকারি রেটের থেকে কম দামে ধান কিনে নিত। ওই ধান কেনার জন্য খাতায় কলমে কারচুপি করা হতো।

 

ওইসব এজেন্টরা কিছু চাষিদের জোগাড় করতো। তাদের নামে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলতো। সমবায় সমিতির খাতায় ওইসব চাষিদের দেখানো হতো। তাদের নামে ধান কেনা হতো। এভাবে ধান কিনলে মিল মালিকদের প্রতি কুইন্টালে ২০০ টাকা লাভ করত। ওই লাভের টাকায় মিল মালিক ছাড়াও এজেন্ট ও সরকারি আধিকারিকরা এমনকি মন্ত্রীও লাভবান হয়েছে বলে অনুমান ইডির।

en.wikipedia.org

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top