দক্ষিণ দিনাজপুর-মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রকল্প সবুজ সাথী। কিন্তু সেই সবুজ সাথীর সাইকেল নিয়ে নানা দুর্নীতির অভিযোগ ও রয়েছে। সবুজ সাথীর সাইকেলের জেরে বহু ছাত্র-ছাত্রী যাতায়াতের ক্ষেত্রে সুবিধা হয়েছে। এবার দক্ষিণ দিনাজপুরে একেবারে খোলা হাতে বিক্রি করা হচ্ছে সবুজ সাথী সাইকেল।খোলা হাটে এভাবে সাইকেল বিক্রি হতে দেখে চমকে গিয়েছেন অনেকেই।
বিক্রেতারা একেবারে প্রকাশ্য়ে চিৎকার করছেন, দর হাঁকছেন এই সাইকেল বিক্রির জন্য। চাহিদাও কম কিছু নয়।
সরকারি লোগো লাগানো নীল রঙের সাইকেল। বহু বাড়িতে রয়েছে সবুজ সাথীর সাইকেল। বহু বাড়িতে দেখা যায় অভিভাবকদের যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম হল এই সবুজ সাথীর সাইকেল।
এর আগেও একাধিক জায়গায় খবর মিলেছিল যে সবুজ সাথীর সাইকেল বণ্টন না করে ফেলে রাখা হয়েছে। এবার একেবারে খোলা হাটে রমরমিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে সবুজ সাথীর সাইকেল। দাম মোটামুটি ১৮০০ থেকে ২ হাজার টাকার মধ্য়ে। রীতিমতো দর হাঁকাহাঁকি হয়েছে বলেও খবর।
কিন্তু কীভাবে হাটে চলে আসছে সবুজ সাথীর সাইকেল?
এখানেই বেরিয়ে আসছে অন্য কথা। আসলে সবুজ সাথীর সাইকেলের একাংশের গুণমান নিয়ে আগেও প্রশ্ন তুলেছিল পড়ুয়াদের একাংশ। বহু বাড়িতে দেখা যায় সবুজ সাথীর সাইকেল চাপতে চায় না পড়ুয়ারা। তারা অন্য় সাইকেলে চাপে। আর পড়ে থাকে সবুজ সাথীর সাইকেল। সেকারণে একাধিক ক্ষেত্রে সবুজ সাথীর সাইকেল বিক্রি করে দেন অভিভাবকরা। এরপর সেগুলি চলে আসে সাইকেলের দোকান্। সেখান থেকে হাত ঘুরে তা চলে আসে হাটে। একেবারে খোলা হাটে বিক্রি হচ্ছে সেই সবুজ সাথীর সাইকেল।
