মালদাঃ- –সামাজিক অস্পৃশ্যতাকে দূরে ঠেলে সমাজের পিছিয়ে পড়া দুই সম্প্রদায়ের মানুষকে দিয়ে পুজো মণ্ডপের শুভ উদ্বোধন করে এক মানবিকতার নজির সৃষ্টি করলেন হরিশ্চন্দ্রপুর দক্ষিণী যুগদর্শী ক্লাবের পুজো উদ্যোক্তারা। ‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই’, এই চিরসত্য প্রবাদের জানান দিতেই শুক্রবার মহা ষষ্ঠীর রাতে এই পূজো মন্ডপের শুভ উদ্বোধন করেন হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকার সমাজের পিছিয়ে পড়া এস সি ও এস টি দুই সম্প্রদায়ের মানুষ নরেশ চন্দ্র দাস ও ছোটু বিশ্রা।
আরও পড়ুন: দুবার অসফল হয়েও, অবশেষে সফল গগনযানের পরীক্ষমূলক উৎক্ষেপণ
পুজো কমিটির এই মহৎ কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার বিশিষ্টজনেরা। পুজো কমিটির সহ সম্পাদক মানিক দাস জানান,এবছর ৩৬ তম বর্ষে পদার্পণ করলো এই ক্লাবের পুজো।প্রতিবছর দক্ষিনী যুগ দর্শী ক্লাব নিত্য নতুন থিম পূজা মন্ডপে তুলা ধারার চেষ্টা করেন।এবছর পুরনো রাজ বাড়ির আদলে তৈরি করা হয়েছে এই পুজো মন্ডপ।মালয়েশিয়ার টুইন টাওয়ারের আদলে তৈরি করা হয়েছে লাইটের প্রবেশ পথের গেট।১ লক্ষ ১২ হাজার টাকা ব্যায়ে চাঁচল থেকে নিয়ে আসা হয়েছে দেবি দূর্গার প্রতিমা।সব মিলিয়ে প্রায় ১২ লক্ষ টাকা খরচ এবছরের পুজোতে।পঞ্চমী থেকে পুজো দেখতে ছুটে আসছেন মানুষজন। এবছর প্রায় দুই লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে বলে মনে করছেন পুজো কমিটি।
এই চিরসত্য প্রবাদের জানান দিতেই শুক্রবার মহা ষষ্ঠীর রাতে এই পূজো মন্ডপের শুভ উদ্বোধন করেন হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকার সমাজের পিছিয়ে পড়া এস সি ও এস টি দুই সম্প্রদায়ের মানুষ নরেশ চন্দ্র দাস ও ছোটু বিশ্রা।
পুজো কমিটির এই মহৎ কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার বিশিষ্টজনেরা। পুজো কমিটির সহ সম্পাদক মানিক দাস জানান,এবছর ৩৬ তম বর্ষে পদার্পণ করলো এই ক্লাবের পুজো।প্রতিবছর দক্ষিনী যুগ দর্শী ক্লাব নিত্য নতুন থিম পূজা মন্ডপে তুলা ধারার চেষ্টা করেন।এবছর পুরনো রাজ বাড়ির আদলে তৈরি করা হয়েছে এই পুজো মন্ডপ।মালয়েশিয়ার টুইন টাওয়ারের আদলে তৈরি করা হয়েছে লাইটের প্রবেশ পথের গেট।১ লক্ষ ১২ হাজার টাকা ব্যায়ে চাঁচল থেকে নিয়ে আসা হয়েছে দেবি দূর্গার প্রতিমা।সব মিলিয়ে প্রায় ১২ লক্ষ টাকা খরচ এবছরের পুজোতে।পঞ্চমী থেকে পুজো দেখতে ছুটে আসছেন মানুষজন। এবছর প্রায় দুই লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে বলে মনে করছেন পুজো কমিটি।