Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
রোগীকল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারিত, ফেসবুকে

রোগীকল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারিত, ফেসবুকে বেদনাভরা পোষ্ট তৃণমূল সাংসদের

রোগীকল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারিত, ফেসবুকে বেদনাভরা পোষ্ট তৃণমূল সাংসদের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
রোগীকল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারিত, ফেসবুকে বেদনাভরা পোষ্ট তৃণমূল সাংসদের

আরজিকরের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়্যারম্যান পদ থেকে অপসারিত করা হয়েছে তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেনকে। সোমবারই বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই খবর জানানো হয়েছে। তাঁকে চেয়ারম্যান পদ থেকে তাঁকে সরিয়ে বসানো হয়েছে তৃণমূলের শ্রীরামপুর বিধায়ক সুদীপ্ত রায়কে। আর চেয়্যারম্যান পদ থেকে অপসারণের ৪৮ ঘন্টা পর ফেসবুকে আবেগী পোষ্ট শেয়ার করলেন তৃণমূল সাংসদ।

আরও পড়ুনঃ মৌলিক অধিকারের আইনের ভিত্তিতে রুজিরাকে রক্ষাকবচ দিল না আদালত

রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়্যারম্যান পদ থেকে এই প্রথম নয়, এর আগেও একবার অপসারিত করা হয়েছিল তাঁকে। তখন এই পদের দায়িত্ব পেয়েছিলেন সুদীপ্ত রায়ই। তবে পরবর্তীতে আবার তাঁকে সেই পদ ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

 

বুধবার সকালে শেয়ার করা ফেসবুকের সেই পোষ্টে সাংসদ লেখেন, ‘‘জীবনে যদি বারবার চোখ নয়, শুধু কান দিয়ে দেখে, একতরফা ভাবে শুধু এক জনের কথা শুনে কেউ সিদ্ধান্ত নেয়, তা হলে ভুল সিদ্ধান্ত হতে বাধ্য।’’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘‘হে ঈশ্বর, আমি যেন সব সময় আমার সহযোদ্ধাদের, যারা নিঃস্বার্থ ভাবে, প্রাণপাত করে, সব সময় আমার সঙ্গে থাকে, তাদের সঠিক মূল্যায়ন করতে পারি এবং আমি যেন কারও কথায় তাদের প্রতি কোন অবিচার করে না ফেলি। আমার কোনও আচরণে আমার অত্যন্ত বিশ্বস্ত সহযোদ্ধা যদি আঘাত পায়, তা হলে সেটা আমার জন্য কখনওই ভাল হবে না। আমি যেন তাই কখনও এ রকম ভুল কাজ না করে ফেলি।’’

 

সুত্রের খবর, সম্প্রতি আরজিকরের অধ্যক্ষ পদ থেকে সরানো হয়েছিল সন্দীপ ঘোষকে। সন্দীপের এই অপসারণের পক্ষপাতী ছিলেন শান্তনু সেন। সোমবার অধ্যক্ষ সন্দীপকে ফেরানোর পাশাপাশি তাঁকে অপসারণের নোটিশও দেওয়া হয়।

 

ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘‘আমি যেন সব সময় মনে রাখি যে, সাথে চলার লোক অনেক থাকে, কিন্তু একান্ত বিশ্বস্ত, অনুগত, অসময়ের সাথী ও আমার জন্য বলিপ্রদত্ত সহযোগী বাস্তবিক অর্থে খুব কমই আছে।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘আমার অতীব প্রিয় কোনও মানুষের প্ররোচনাতেও আমি যেন আমার এ রকম সহযোদ্ধাকে কখনও অপমান করে না ফেলি। আমি যেন মনে রাখি যে আমার সেই প্রিয় মানুষ আমার ব্যক্তিগত জীবনে থাকতে পারে, কিন্তু লড়াইয়ের ময়দানে আমার সেই সহযোদ্ধাই থাকবে। যিনি প্ররোচনা দিচ্ছেন, তার কোনও ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য আছে কি না সেটাও যেন ভেবে দেখার ক্ষমতা আমার থাকে। আমার সঙ্গে চলা মানুষগুলোর মধ্যেও আন্দোলনের সময় কে রাস্তায় থেকে মার খায়, আর কে পাহাড় ভ্রমণ করে বেড়ায়, সেটাও যেন আমি লক্ষ করে তাদের বিষয়ে সঠিক মূল্যায়ন করার শুভবুদ্ধি রাখি।’’

en.wikipedia.org

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top