খুনের তিনদিন পরেও দোষীদের গ্রেফতার না করায় প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্র যুব ও মহিলা সংগঠন ডেপুটেশন প্রদান করলেন

খুনের তিনদিন পরেও দোষীদের গ্রেফতার না করায় প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্র যুব ও মহিলা সংগঠন ডেপুটেশন প্রদান করলেন

মালদাঃ ক্ষতবিক্ষত মহিলার দেহ উদ্ধারের তিনদিন কেটে গেলেও এখনো পর্যন্ত পুলিশ দোষীদের গ্রেফতার করতে পারেননি বলে অভিযোগ। পুলিশি নিরাপত্তা বৃদ্ধি ও শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার পাশাপাশি বিহার সীমান্তবর্তী এলাকায় বিভিন্ন গ্রামে বেআইনি মদের ঠেক বন্ধ করার দাবি সহ ৮ দফা দাবিতে।

আরও পড়ুনঃ কলেজে পড়তে গিয়ে র‍্যাগিংয়ের শিকার হয়ে আত্মঘাতী এক পড়ুয়া

আজ মঙ্গলবার হরিশ্চন্দ্রপুর-১ ও ২ নং ব্লকের বামপন্থী ছাত্র যুব‌ ও মহিলা সংগঠনের পক্ষ থেকে হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় ডেপুটেশন প্রদান করলেন।উল্লেখ্য,গত রবিবার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েতের নসরপুর-চোচপাড়া এলাকায় ধান খেত থেকে এক মহিলার ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার করেন হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ।অজ্ঞাত পরিচয় মুখপোড়া মহিলার দেহ শনাক্ত করা নিয়ে সোমবার দিনভর চলে নাটক।শেষে মৃতার পরিচয় জানতে ডিএনএ টেস্টের পথে হাঁটতে চলেছে প্রশাসন বলে খবর।

 

স্থানীয়দের অভিযোগ ছিল,গণধর্ষণ করে অ্যাসিড ও লঙ্কার গুঁড়ো দিয়ে মুখ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।শরীরে ছিল একাধিক ছুরির কোপ।দেহের আশপাশে পড়েছিল ধারালো ছুরি,কেমিক্যাল,লঙ্কার গুঁড়ো,কন্ডম ও গ্লাভস প্রভৃতি।খবর চাউর হতেই, রবিবার রাতেই চাঁচল থানার খরবা গ্রাম পঞ্চায়েতের নিখোঁজ এক গৃহবধূর পরিবারের সদস্যরা হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় যান।দেহের ছবি দেখে তাঁদের অনুমান ওই দেহ তাঁদের বধূর।মেয়ের বাবার বাড়ির লোকেরাও অনুমান করেন,ওই দেহ তাঁদের মেয়ের। দেহের ছবি দেখে তাঁদের অনুমান ওই দেহ তাঁদের বধূর।মেয়ের বাবার বাড়ির লোকেরাও অনুমান করেন,ওই দেহ তাঁদের মেয়ের।

 

এরপর সোমবার সকালে নিখোঁজ গৃহবধূর স্বামী মালদা মেডিকেল কলেজে যান।সামনাসামনি দেখার পর স্বামীর দাবি,এই দেহ তাঁর স্ত্রীর নয়।অভিযোগ,পুলিশের নজরের আড়ালে এলাকায় যথেষ্ট হারে মদের ঠেক বেড়ে গিয়েছে। এলাকায় মদ খেতে এসে বিহারের দুষ্কৃতীরা এখানে অপকর্ম করে চলে যাচ্ছেন। ফল ভুগতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। আর এই সমস্ত ঘটনার প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্র যুব ও মহিলা সংগঠন SFI এবং DYFI এই ডেপুটেশন প্রদান করলেন।

 

এরপর সোমবার সকালে নিখোঁজ গৃহবধূর স্বামী মালদা মেডিকেল কলেজে যান।সামনাসামনি দেখার পর স্বামীর দাবি,এই দেহ তাঁর স্ত্রীর নয়।অভিযোগ,পুলিশের নজরের আড়ালে এলাকায় যথেষ্ট হারে মদের ঠেক বেড়ে গিয়েছে।এলাকায় মদ খেতে এসে বিহারের দুষ্কৃতীরা এখানে অপকর্ম করে চলে যাচ্ছেন।ফল ভুগতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।আর এই সমস্ত ঘটনার প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্র যুব ও মহিলা সংগঠন SFI এবং DYFI এই ডেপুটেশন প্রদান করলেন।

en.wikipedia.org