মিচেলের বিশ্বকাপের ট্রফির উপরে পা তুলে রাখার ছবিতে এবার কড়া নিন্দা শামির

মিচেলের বিশ্বকাপের ট্রফির উপরে পা তুলে রাখার ছবিতে এবার কড়া নিন্দা শামির

হয়নি শেষ রক্ষা। ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারতে হয়েছে ভারতকে। টানা ১০ ম্যাচ জিতে শেষ ম্যাচে তাসের ঘরের মতো ভেঙ্গে পড়েছে টিম ইন্ডিয়া। অন্যদিকে, ষষ্টবারের মতো বিশ্বকাপ জিতেছে আইসিসির সফল টিম অস্ট্রেলিয়া। ফাইনালের পরের দিনই বিতর্ক তৈরি করেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার মিচেল মার্শ। সাজঘরে বিশ্বকাপের ট্রফির উপরে পা তুলে রাখার ছবি পোস্ট করেছিলেন তিনি। অনেকেই তাঁর নিন্দা করেছিলেন। সেই তালিকায় যুক্ত হলেন মহম্মদ শামিও। ভারতের পেসার কড়া নিন্দা করেছেন এমন আচরণের। তাঁর মতে, যে ট্রফি লোকে মাথায় তুলে রাখতে চায়, তার এমন অবমাননা ঠিক নয়।

 

এক সাক্ষাত্‍কারে শামি বলেছেন, ‘আমি ছবিটা দেখে খুব কষ্ট পেয়েছি। এই ট্রফির জন্যে গোটা বিশ্বের এত দেশ লড়াই করে। এই ট্রফিকে সবাই মাথার উপর তুলে ধরতে চায়। সেই ট্রফির উপরেই পা রাখার ছবি কখনওই আমাকে খুশি করতে পারে না।’ প্রকাশ্যেই মার্শের আচরণের নিন্দা করেছেন শামি।

আরও পড়ুনঃ শীতকালীন অধিবেশন শুরুর দিনই খাতায় সই করা নিয়ে অনীহা ফিরহাদের, বললেন, ”আমরা কি স্কুলে পড়ি নাকি”

প্রসঙ্গত, বিশ্বকাপ জেতার পরে দলের উল্লাসের বেশ কয়েকটি ছবি নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে দেন কামিন্স। সেখানেই একটি ছবিতে দেখা যায়, তুরীয় মেজাজে দু’টি পা ট্রফির উপর তুলে হাসিমুখে বসে রয়েছেন মার্শ। হাতে রয়েছে পানীয়ের বোতল। বাঁ হাত মুষ্টিবদ্ধ। ভাবখানা এমন, কেমন দিলাম! এই ছবি নিয়েই শুরু হয়েছিল সমালোচনা।

 

সাধারণত বিশ্বকাপ জেতার পরে ট্রফিতে চুমু খেতে দেখা যায় খেলোয়াড়দের। সেটা যে খেলাই হোক না কেন, ট্রফির প্রতি একটা আলাদা আবেগ, আলাদা মর্যাদা থাকে। ২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ জেতার পরে ট্রফিকে বুকে জড়িয়ে ঘুমিয়েছিলেন লিয়োনেল মেসি। কাছছাড়া করতে চাননি। সেই ট্রফির উপর দু’পা তুলে কি মার্শ বোঝাতে চেয়েছিলেন, বিশ্বকাপ জেতাটা জলভাত হয়ে গিয়েছে। তাই আর আলাদা কোনও আবেগ কাজ করে না তাঁর। মার্শের এই কাজের পরে সমাজমাধ্যমে তাঁর সমালোচনা শুরু হয়েছে। ২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ জেতার পরে ট্রফিকে বুকে জড়িয়ে ঘুমিয়েছিলেন লিয়োনেল মেসি। কাছছাড়া করতে চাননি। সেই ট্রফির উপর দু’পা তুলে কি মার্শ বোঝাতে চেয়েছিলেন, বিশ্বকাপ জেতাটা জলভাত হয়ে গিয়েছে। তাই আর আলাদা কোনও আবেগ কাজ করে না তাঁর। মার্শের এই কাজের পরে সমাজমাধ্যমে তাঁর সমালোচনা শুরু হয়েছে।

en.wikipedia.org