সংশোধনাগারে বন্দী ২০ জনকে সেবা দিলেন সমাজকর্মীরা। রবিবাসরীয় শীতের দুপুরে রায়গঞ্জ মুক্ত সংশোধনাগারের বন্দীদের নিয়ে এক ভিন্ন ধরনের সময় কাটালেন রায়গঞ্জ শহরের একদল সমাজকর্মী। এই সমাজ কর্মীদের এমন ক্রিয়াকলাপের ফলে মুক্ত সংশোধনাগারে বন্দী চলার পথে নতুন দিশা খুলে যাবে বলেই বিশ্বাস জেল কর্তৃপক্ষের।
জানা গেছে, রবিবার দুপুরে রায়গঞ্জ সংশোধনাগারে মুক্ত অবস্থায় বন্দী ২০ জনকে সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে খাওয়ান ওই সমাজকর্মীরা এবং আগামী দিনে জেল প্রশাসন চাইলে আরও নানাবিধ সামাজিক কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন তারা। সমাজকর্মীদের পক্ষে সংঘমিত্রা ভৌমিক বলেন, আমরা গুটি কয়েক মানুষ দলবেঁধে সারাবছর নানাবিধ কর্মসূচি পালন করি। শীতবস্ত্র বিতরণ থেকে শুরু করে দুঃস্থ, মেধাবী পড়ুয়াদের পাশে থাকি। সেরকমভাবেই এদিন রায়গঞ্জ মুক্ত সংশোধনাগারে বন্দীদের নিয়ে আনন্দ পরিসর স্থাপনা করা হল।
সমাজকর্মীদের এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন রায়গঞ্জ সংশোধনাগারের এ্যাসিস্ট্যান্ট জেলার শশাঙ্ক শেখর মন্ডল। তিনি বলেন, আমরাও চাই মুক্ত সংশোধনাগারে বনদীরাও সাধারণ মানুষের মধ্যে ফিরে যাক। এমন মেলামেশার মধ্যে দিয়ে এমনটা হওয়া সম্ভব। এদিনের কর্মসূচিতে রান্না করা খাবারে মাছ, মাংস, ডাল, ভাজা, তরকারি পরিবেশন করতে উপস্থিত ছিলেন জবা ভট্টাচার্য, সংঘমিত্রা ভৌমিক, সুজিত পাল, তমা গোস্বামী, অমিত জোয়ারদার, সোমা গুহ প্রমুখেরা।
আরও পড়ুন – দিদির সুরক্ষা কবজ নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আখরুজ্জামান।
উল্লেখ্য, রবিবাসরীয় শীতের দুপুরে রায়গঞ্জ মুক্ত সংশোধনাগারের বন্দীদের নিয়ে এক ভিন্ন ধরনের সময় কাটালেন রায়গঞ্জ শহরের একদল সমাজকর্মী। এই সমাজ কর্মীদের এমন ক্রিয়াকলাপের ফলে মুক্ত সংশোধনাগারে বন্দী চলার পথে নতুন দিশা খুলে যাবে বলেই বিশ্বাস জেল কর্তৃপক্ষের। জানা গেছে, রবিবার দুপুরে রায়গঞ্জ সংশোধনাগারে মুক্ত অবস্থায় বন্দী ২০ জনকে সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে খাওয়ান ওই সমাজকর্মীরা এবং আগামী দিনে জেল প্রশাসন চাইলে আরও নানাবিধ সামাজিক কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন তারা।
সমাজকর্মীদের পক্ষে সংঘমিত্রা ভৌমিক বলেন, আমরা গুটি কয়েক মানুষ দলবেঁধে সারাবছর নানাবিধ কর্মসূচি পালন করি। শীতবস্ত্র বিতরণ থেকে শুরু করে দুঃস্থ, মেধাবী পড়ুয়াদের পাশে থাকি। সেরকমভাবেই এদিন রায়গঞ্জ মুক্ত সংশোধনাগারে বন্দীদের নিয়ে আনন্দ পরিসর স্থাপনা করা হল। সমাজকর্মীদের এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন রায়গঞ্জ সংশোধনাগারের এ্যাসিস্ট্যান্ট জেলার শশাঙ্ক শেখর মন্ডল। তিনি বলেন, আমরাও চাই মুক্ত সংশোধনাগারে বনদীরাও সাধারণ মানুষের মধ্যে ফিরে যাক। এমন মেলামেশার মধ্যে দিয়ে এমনটা হওয়া সম্ভব।