সৌরভের ত্রিপুরার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়ায় কটাক্ষ সৌগতের, পাল্টা জবাব সুকান্তর,

সৌরভের ত্রিপুরার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়ায় কটাক্ষ সৌগতের, পাল্টা জবাব সুকান্তর,

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

সৌরভের ত্রিপুরার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়ায় কটাক্ষ সৌগতের, পাল্টা জবাব সুকান্তর, বাংলার সৌরভ, ত্রিপুরার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। আর তারপর থেকেই সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে শুরু রাজনৈতিক টানাপোড়েন। সৌরভকে এবার শেরিফ পদে বসানোর দাবি বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। তিনি কটাক্ষ করেছেন, তৃণমূল সরকার সৌরভকে ধরে রাখতে পারেনি। সৌগত রায়ের অবশ্য বক্তব্য, টাকা পেয়েছেন, তাই ত্রিপুরায় গিয়েছেন সৌরভ। শাসক-বিরোধী তরজায় তপ্ত বাংলা।প্রসঙ্গত, বিজেপি শাসিত ত্রিপুরার পর্যটন বিভাগের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হচ্ছেন মহারাজ। সৌরভের বাড়ি গিয়ে দেখা করেছেন ত্রিপুরার পর্যটনমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী।ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক পরবর্তীকালে ক্রিকেটের প্রশাসক পদেও নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন।লড়াকু সৌরভকে রাজ্যের মুখ করার প্রস্তাব দিয়েছিল ত্রিপুরার বিজেপি সরকার।সেই প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে এবার ত্রিপুরার পর্যটন দফতরের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হলেন দাদা।ত্রিপুরার প্রস্তাবে সম্মতির পরই মহারাজের রাজনীতিতে আসার সম্ভাবনা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে।

 

 

 

 

 

 

এ প্রসঙ্গে সৌগত রায় বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন।তাঁর বক্তব্য, “সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে এখন আর সরাসরি ক্রিকেটের সম্পর্ক নেই।বিজ্ঞাপন করেই কোটি কোটি টাকা রোজগার করেছেন তিনি।”তিনি আরও বলেন,“আমার মনে হয় না এর কোনও রাজনৈতিক তাৎপর্য রয়েছে।অবসরের পর সৌরভ বিজ্ঞাপন করে কোটি কোটি টাকা রোজগার করছেন।আরেকটা রোজগার করার জায়গা হয়েছে।সৌরভের সঙ্গে এখন ক্রিকেটের সম্পর্ক কম। রাজনীতির সম্পর্ক আরও কম।ওকে ত্রিপুরার লোকেরা ধরেছে। হয়তো বলেছে এত টাকা দেব।তাই উনি করছেন”

 

 

 

 

 

উল্লেখ্য,একুশের নির্বাচনের সময়ে রাজনৈতিক মহলে একটি জল্পনা ছড়িয়েছিল, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় হয়তো বঙ্গ বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী।যদিও সৌরভ সে সময় অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন।সেই জল্পনার জল আর বেশি দূর গড়ায় নেই।কিন্তু চব্বিশের নির্বাচনের আগে সৌরভের বিজেপি শাসিত ত্রিপুরার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়ায় রাজনৈতিক মহলে চাপানউতোর তৈরি হয়েছে।

 

 

 

 

আরও পড়ুন –  সাক্ষী বা অভিযুক্তকে থানায় ডাকতে হলে মানতে হবে নির্দিষ্ট বিধি

 

 

 

 

বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।তৃণমূলকেই বিঁধে তিনি বলেছেন, “বাংলার সরকারেই উচিত ছিল তাঁকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর বানানোর।বাংলার সরকার বানায়নি।ত্রিপুরাতেও তো বাঙালি থাকে।বাঙালিরই ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হয়েছেন।” তিনি বলেন,“আমি দাবি করছে, এই মুহূর্তে কলকাতা কর্পোরেশনে কোনও শেরিফ নেই। ওই পদ ফাঁকা রয়েছে।সেই পদে সৌরভকে বসানো হোক।তাতে আমরা সৌরভকে সম্মান দেওয়ার সুযোগ যতটুকু হারিয়েছি, তা কিছুটা হলেও পূরণ করতে পারব।”

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top