হুগলির দুই বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কুন্তল ঘোষ, নিয়োগ তদন্তের মধ্যেই সিদ্ধান্ত তৃণমূলের,

হুগলির দুই বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কুন্তল ঘোষ, নিয়োগ তদন্তের মধ্যেই সিদ্ধান্ত তৃণমূলের,

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

হুগলির দুই বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কুন্তল ঘোষ, নিয়োগ তদন্তের মধ্যেই সিদ্ধান্ত তৃণমূলের,নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত হুগলির দুই তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কুন্তল ঘোষকে দল থেকে বহিষ্কার করল তৃণমূল। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পর এই প্রথম কোনও তৃণমূল সদস্যকে বহিষ্কার করা হল।

 

 

 

 

 

মঙ্গলবার ওই সাংবাদিক বৈঠকে শশী অবশ্য বলেছেন, ‘‘তৃণমূল কখনওই দোষীদের সমর্থন করেনি। বরং তারা চায় এই দুর্নীতির তদন্তে গতি আসুক। দ্রুত এর সমাধান হোক। এই প্রক্রিয়ায় যাঁদের নাম প্রকাশ্যে এসেছে, দল তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপও করেছে। আর এখানেই অন্যান্য দলের সঙ্গে তৃণমূলের ফারাক। তারা অভিযুক্তদের সমর্থন করে না। যে খানে বিজেপিকে দেখা গিয়েছে স্পষ্টতই তাদের দুর্নীতিতে অভিযুক্ত নেতাদের জামিনের জন্য তদ্বির করতে।’’

 

 

 

আরও পড়ুন – টাকা দিয়ে শিক্ষকদের চাকরি! এই পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ কী? প্রশ্নের মুখে ববি, কী…

 

মঙ্গলবার দুপুর তিনটে নাগাদ একটি সাংবাদিক বৈঠকে তৃণমূলের তরফে দলের মুখপাত্র তথা রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা এই ঘোষণা করেন। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে পাশে নিয়ে শশী বলেন, ‘‘আমরা বরাবর বলে এসেছি আমরা এই দুর্নীতির সমাধান চাই। যাঁরা এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত তাঁদের রেয়াত করা হবে না।’’ যদিও নিয়োগ দুর্নীতিতে প্রকাশ্যে আসা তৃণমূলের আরও এক বিধায়ক তথা নেতা মানিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপের ঘোষণা করতে দেখা যায়নি শাসক দলকে। একই ভাবে কয়লা এবং গরু পাচার মামলায় অভিযুক্ত বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকেও প্রকাশ্যে সমর্থনই করেছে দল।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top