কটক মহোৎসবে পাঁচ পাঁচটি প্রথম পুরস্কার জিতলো ক্লাস টু এর এই ছাত্র। মেদিনীপুরের শহরের অরবিন্দ নগরের বাসিন্দা,টেকনো ইন্ডিয়া স্কুলের ক্লাস টু এর ছাত্র আত্মধী। চার বছর বয়স থেকে আত্মধীর গান শেখা শুরু । শুধু অনলাইন কম্পিটিশনে অংশগ্রহণ করে ই গত এক বছরে ২৫ টি প্রাইজ পেয়েছে আত্মধী। ছোট্ট ছোট্ট পায়ের ছাপ ফেলে গানের জগতের বড় দুয়ারে প্রবেশ করতে এগিয়ে চলেছে মেদিনীপুরের শহরের অরবিন্দ নগরের বাসিন্দা,টেকনো ইন্ডিয়া স্কুলের ক্লাস টু এর ছাত্রর,বছর সাতেকের আত্মধী কর।
চার বছর বয়স থেকে আত্মধীর গান শেখা শুরু সঙ্গীত গুরু সুপান্থ বসুর কাছে। ওনার শিক্ষার হাত ধরে বাবা শিক্ষক অরিত্র কর ও মা শিক্ষিকা অংশুলা করের সাহচর্যে লকডাউনের সময় থেকে বিভিন্ন অনলাইন কম্পিটিশনে প্রতিযোগী হিসেবে অংশ নেওয়া এবং বিভিন্ন প্রাইজ পাওয়া এটা সাবলীল ভাবেই হয়ে চলেছে।
এই ভাবেই সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া কটক মহোৎসব ইন্টার ন্যাশনাল ডান্স এন্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যাল প্রতিযোগিতার সাবজুনিয়র গ্রুপের পাঁচটি বিষয়ে অংশগ্রহণ করে এবং পাঁচটি বিষয়েই প্রথম পুরস্কার পেয়েছে আত্মধী। এছাড়াও খড়গপুর সংস্কৃত ভারত অল ইন্ডিয়া ন্যাশনাল কম্পিটিশনে চারটি বিষয়ে গ্রুপবি তে অংশগ্রহণ করেছিল, রবিবারই তার রেজাল্ট বেরিয়েছে চারটি বিষয়েই প্রাইজ পেয়েছে।
আরও পড়ুন নেগেটিভ রোগীকে পজেটিভ বলে ভর্তি রেখে অত্যধিক বিল করার অভিযোগ
শুধু অনলাইন কম্পিটিশনে অংশগ্রহণ করে ই গত এক বছরে ২৫ টি প্রাইজ পেয়েছে আত্মধী। এছাড়াও বেথা ফোন রেকর্ড থেকে ওর গানের একটি সিডি ও বেরিয়েছে সিডির নাম অসম্ভবের ছন্দেতে। গানের নাম ডালপুরি চাই ডালপুরি, কথা সুকুমার রায় ও সুর শ্যামল বসু। আত্মধীর বিশেষ ইচ্ছে গানের জগতে তার ছাপ ছেড়ে যাওয়া। পরবর্তীতে সে গান নিয়ে বিশেষ উন্নতি করতে চায়।
উল্লেখ্য, কটক মহোৎসবে পাঁচ পাঁচটি প্রথম পুরস্কার জিতলো ক্লাস টু এর এই ছাত্র। মেদিনীপুরের শহরের অরবিন্দ নগরের বাসিন্দা,টেকনো ইন্ডিয়া স্কুলের ক্লাস টু এর ছাত্র আত্মধী। চার বছর বয়স থেকে আত্মধীর গান শেখা শুরু । শুধু অনলাইন কম্পিটিশনে অংশগ্রহণ করে ই গত এক বছরে ২৫ টি প্রাইজ পেয়েছে আত্মধী। ছোট্ট ছোট্ট পায়ের ছাপ ফেলে গানের জগতের বড় দুয়ারে প্রবেশ করতে এগিয়ে চলেছে মেদিনীপুরের শহরের অরবিন্দ নগরের বাসিন্দা,টেকনো ইন্ডিয়া স্কুলের ক্লাস টু এর ছাত্রর,বছর সাতেকের আত্মধী কর।
চার বছর বয়স থেকে আত্মধীর গান শেখা শুরু সঙ্গীত গুরু সুপান্থ বসুর কাছে। ওনার শিক্ষার হাত ধরে বাবা শিক্ষক অরিত্র কর ও মা শিক্ষিকা অংশুলা করের সাহচর্যে লকডাউনের সময় থেকে বিভিন্ন অনলাইন কম্পিটিশনে প্রতিযোগী হিসেবে অংশ নেওয়া এবং বিভিন্ন প্রাইজ পাওয়া এটা সাবলীল ভাবেই হয়ে চলেছে।