নিহত মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রী, বিজয়কৃষ্ণের ছেলেকে বিধানসভায় চাকরি দিলেন শুভেন্দু,

নিহত মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রী, বিজয়কৃষ্ণের ছেলেকে বিধানসভায় চাকরি দিলেন শুভেন্দু,

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

নিহত মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রী, বিজয়কৃষ্ণের ছেলেকে বিধানসভায় চাকরি দিলেন শুভেন্দু, কালিয়াগঞ্জে নিহত মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের স্ত্রী গৌরী বর্মন, ময়নায় নিহত বিজেপি কর্মী বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়ার ছেলে প্রসেনজিৎ ভুঁইয়াকে চাকরি দিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় চাকরি দিলেন তিনি। আগামী এক বছর বিরোধী দলনেতার অফিসে কাজ করবেন তাঁরা। অ্যাটেন্ডেন্ট হিসাবে কাজে যোগ দিলেন দু’জনই। সোমবারই বিধানসভায় আসেন গৌরীদেবী ও প্রসেনজিৎ। শুভেন্দুর বক্তব্য, “এটা রাজ্য সরকারের করা উচিত ছিল। কিন্তু রাজ্য সরকার সেই দায়িত্ব পালন করেনি। তাই আমাদের এই দায়িত্ব পালন করতে হল।” বিরোধী দলনেতা হিসাবে বছরে তিনজন করে গ্রুপ ডি অ্যাটেনডেন্ট নিয়োগ করার সুযোগ থাকে বিরোধী দলনেতার। সেই পদেই নিয়োগ করা হল এই দু’জনকে।

 

 

 

 

 

উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে বিজেপির গ্রামপঞ্চায়েত সদস্য বিষ্ণু বর্মনের খুড়তুতো ভাই মৃত্যুঞ্জয় বর্মনকে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। মৃতের পরিবার অভিযোগ তোলে, কালিয়াগঞ্জ থানার এএসআই মোয়াজ্জেম হোসেনের চালানো গুলিতে মৃত্যু হয়েছে মৃত্যুঞ্জয়ের। এ নিয়ে তোলপাড় হয় রাজ্য রাজনীতি। এদিন সেই মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রী চাকরি পেলেন। অন্যদিকে পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নার বাগচায় বিজেপির বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে নৃশংসভাবে খুনের অভিযোগ ওঠে। তাঁর ছেলেও চাকরি পেলেন এদিন।

 

 

 

 

 

এদিন শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “আমি তো কালিয়াগঞ্জে গিয়ে দেখে এলাম বহাল তবিয়তে মোয়াজ্জেম ডিউটি করছে। ন্যূনতম শাস্তিও দেয়নি এই পুলিশ অফিসারকে। বরং নিহতের পরিবারের প্রতি যে দায়িত্ব পালনের কথা ছিল, রাগ থেকে তা করেনি। আসলে রাজবংশীরা ভোট দেয়নি। তাই ওদের চাকরিও দেয়নি।”

 

 

 

আরও পড়ুন – বজবজ বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের তদন্ত শুরু করল সিআইডি!

 

 

 

নিয়ম রয়েছে, বছরে তিনজন করে অ্যাটেনডেন্ট রাখতে পারেন মন্ত্রীর সম পদমর্যাদার কেউ। বিরোধী দলনেতা মন্ত্রীর সমতুল্য। পদাধিকারে তিনি কাউকে অ্যাটেনডেন্ট হিসাবে রাখতেই পারেন। মূলত যাঁদের তিনি নিয়োগ করলেন, তাঁরা এক বছর প্রবিশন পিরিয়ডে থাকবে। এরপর বিরোধী দলনেতার অফিস থেকে সরকারের কাছে তাঁদের স্থায়ীকরণের জন্য আবেদন করা যায়। এক বছরের মধ্যে যদি কর্মজীবনে ছেদ না পড়ে তাহলে এ আবেদন পাঠানো যায়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top