দ্যাখ কেমন লাগে ভাইপো, নাম না করেই অভিষেককে কটাক্ষ শুভেন্দুর,

দ্যাখ কেমন লাগে ভাইপো, নাম না করেই অভিষেককে কটাক্ষ শুভেন্দুর,

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

দ্যাখ কেমন লাগে ভাইপো, নাম না করেই অভিষেককে কটাক্ষ শুভেন্দুর, “লাগল কেমন ৯ ঘণ্টা? ভাইপো? দ্যাখ কেমন লাগে ভাইপো।” শনিবার রাতে কলকাতার থিয়েটার রোডে BJP-র একটি কর্মিসভা শেষে এই মন্তব্য করেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি কারও নাম নেননি। এর আগেও একাধিকবার ভাইপো, কয়লা ভাইপো বলে আক্রমণ শানাতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। এদিন ভাইপো বলে উল্লেখ করে এই মন্তব্য করেন তিনি। এর বেশি অবশ্য কিছু বলতে চাননি শুভেন্দু।

 

 

 

 

 

 

 

 

এদিন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নিজাম প্যালেস থেকে বেরিয়ে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা থেকে বিজেপি নেতৃত্বের প্রতি ক্ষোভ উগরে দেন। ‘জনসংযোগ যাত্রাকে ভাঙতে ধারাবাহিক, মজ্জাগত, সুপরিকল্পিত অভিসন্ধি’ বলে দাবি জানান তিনি। সাড়ে ৯ ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদের নির্যাস ‘আস্ত একটা অশ্বডিম্ব’ জানিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “সাড়ে ৯ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের নির্যাস শূন্য। তাঁদেরও সময় নষ্ট, আমারও সময় নষ্ট। নির্যাস হল অশ্বডিম্ব। আমার বিরুদ্ধে যদি কোনও তথ্য বা প্রমাণ থাকে, জনসমক্ষে আনা হোক। আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার কোনও প্রয়োজন নেই। সরাসরি একটা ফাঁসির মঞ্চ বানানো হোক, আমি সেখানে গিয়ে মৃত্যুবরণ করব।” ফের তিনি নবজোয়ারে যোগ দেবেন বলেও জানান। এদিন সিবিআই দফতরের বাইরে রণংদেহি মেজাজে অভিষেক সিবিআই তলব প্রসঙ্গে কেন্দ্র ও রাজ্যের বিজেপি নেতাদেরও তোপ দাগেন।

 

 

 

 

 

 

নিয়োগ দুর্নীতি মামলাতেই এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিজাম প্যালেসে তলব করেছিল সিবিআই। সকাল ১১ টার মধ্যে তাঁকে হাজিরা দিতে বলা হয়েছিল। যদিও নির্ধারিত সময়ের আগেই নিজাম প্যালেসে পৌঁছে যান সাংসদ তথা তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর দীর্ঘ ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট পর রাত পৌনে ৯টা নাগাদ সিবিআই দফতর থেকে বেরোন তিনি।

 

 

 

 

আরও পড়ুন –  ৯ ঘণ্টা ৩৯ মিনিট পর সিবিআই দফতর ছাড়লেন অভিষেক, কি বললেন বেরিয়ে…

 

 

 

 

শুভেন্দুর এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ শান্তনু সেন টুইট করে বলেন, শীতকালে সার্কাস হয়। গরমকালে আপনি সাধারণত জোকার খুঁজে পাবেন না। বিনোদনের জন্য এখানে একজন রয়েছেন। এটা প্রমাণ করে যে শুভেন্দু অধিকারী আমাদের তৃণমূলের বাঘকে কতটা হিংসা করে ও ভয় পায়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top