
শিক্ষক ( Teacher ) দিবস উপলক্ষে রবিবার শিক্ষাগুরু তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে ফুলের তোড়া উপহার দিতে গিয়েছিলেন আন্দোলনকারীরা। সেই সঙ্গে তাঁরা জানান বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের আবেদনও। যদিও বিদ্যুৎ পড়ুয়াদের দেওয়া ওই উপহার নেননি। এখনও পর্যন্ত কর্ণপাত করেননি ওই আবেদনেও।
তারপরেই বিশ্বভারতীর উপাচার্য ( Teacher )বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর ‘ফ্যাসিস্ত’ শাসনের প্রতিবাদ জানিয়ে অনশনে বসলো ছাত্র-ছাত্রীরা ।
শিক্ষক( Teacher ) দিবসের দিন বিশ্বভারতীর উপাচার্য কে প্রণাম জানিয়ে অনশনে বিশ্বভারতীর সঙ্গীত ভবনের বহিষ্কৃত ছাত্রী রুপা চক্রবর্তী। প্রত্যেকদিন এক জন করে ছাত্র অথবা ছাত্রী অনশন মঞ্চে যোগ দেবেন বলে জানিয়েছে বহিষ্কৃত ছাত্র সোমনাথ সৌ। ছাত্র ছাত্রীদের বক্তব্য, উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী আন্দোলনরত পড়ুয়াদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে। ধীরে ধীরে রক্তপিপাসু হয়ে উঠছে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।
আর ও পড়ুন নিয়া শর্মা ( Nia ) -কে এই পোশাকে দেখে ভক্তরা কি বললেন ?
তার হৃদয়ে নেই কোনো সহমর্মিতা, মানবিকতা, স্নেহ। উনি নিজের আত্মতুষ্টি তে ব্যস্ত। চুলোয় যাক বিশ্বভারতী, শেষ হয়ে যাওয়া গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঐতিহ্য, নষ্ট হয়ে যাক ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যৎ, তাতে তার কিছুই যায় আসে না। তিনি নিজে কিভাবে সুখী হবেন,কি ভবে ভোগবিলাসে ডুবে থাকবেন তা নিয়ে উপাচার্য সর্বদা ব্যস্ত।উপাচার্যের কাছে সময় নেই আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে কথা বলে সমস্যা সমাধান করার।
আশ্রমিক সুবোধ মিএ বলেন , অনশন করতে গিয়ে যদি একটি ছাত্র ছাত্রীরা কোনরকম ক্ষতি হয় তাহলে তার সম্পূর্ণ দায়ভার যাবে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী কাঁধে। আট দিন হয়ে গেল অথচ নিশ্চুপ উপাচার্য।
কোন শাসন কায়েম করতে চাইছে বিশ্বভারতীতে, সেটা একমাত্র উনি বলতে পারবেন। শিক্ষক দিবস, ছাত্র-ছাত্রীদের জীবনে একজন শিক্ষকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অন্তত আজকের দিনে দিনটিকে সম্মান জানিয়ে আন্দোলনরত পড়ুয়াদের কাছে এসে উপাচার্যের উচিত সকল সমস্যা সমাধান করা।
উল্লেখ্য, শিক্ষক( Teacher ) দিবসের দিন বিশ্বভারতীর উপাচার্য কে প্রণাম জানিয়ে অনশনে বিশ্বভারতীর সঙ্গীত ভবনের বহিষ্কৃত ছাত্রী রুপা চক্রবর্তী। প্রত্যেকদিন এক জন করে ছাত্র অথবা ছাত্রী অনশন মঞ্চে যোগ দেবেন বলে জানিয়েছে বহিষ্কৃত ছাত্র সোমনাথ সৌ। ছাত্র ছাত্রীদের বক্তব্য, উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী আন্দোলনরত পড়ুয়াদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে। ধীরে ধীরে রক্তপিপাসু হয়ে উঠছে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।