ফুলশয্যার ভোরেই আত্মঘাতী বর। মর্মান্তিক ঘটনা হাওড়ার বি গার্ডেনে। ফুলসজ্জার পরদিন ভোরেই উদ্ধার হল বরের ঝুলন্ত দেহ। সদ্য বিয়ে করার পর কেন ওই যুবক এহেন কাণ্ড ঘটালেন সেই প্রশ্নই উঠছে সব মহলে। মঙ্গলবার ৭ ডিসেম্বর ধুমধাম করে বিয়ে হয়েছিল হাওড়ার শালিমারের আদর্শ সাউয়ের ( ২৩ ) সঙ্গে ব্যারাকপুরের বর্ষা কুমারীর। বৃহস্পতিবার রাতে ফুলশয্যার পর শুক্রবার ভোরেই গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন বর। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে হাওড়ার শালিমার এলাকায়।
পেশায় গাড়ি চালক আদর্শ সাউয়ের এই বিয়েতে সম্মতিও ছিল বলে পরিবারের লোকেরা দাবি করেছেন। তাঁরাই এমন ঘটনায় হতচকিত হয়ে গেছেন। পরিবারের তরফে জানা গেছে, ধুমধাম করেই এদের বিয়ে হয়েছিল। বৃহস্পতিবার ছিল ফুলশয্যা। শুক্রবার ভোরে বর্ষা কুমারী ঘুম থেকে উঠে ওয়াশরুমে গেলে তখনই ঘটে যায় ওই মর্মান্তিক ঘটনা। তিনি ফিরে এসে দেখেন ওই ঘরেই গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছেন আদর্শ।
আর ও পড়ুন বিপিন রাওয়াতের দেহ শায়িত মর্গে, আজ শেষ শ্রদ্ধা
এই ঘটনায় ভেঙে পড়েছেন গোটা পরিবার। ঘটনা জানাজানি হতেই খবর দেওয়া হয় স্থানীয় থানায়। এরপর দেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে আদর্শ সাউকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।মৃতদেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। কি কারণে ফুলশয্যার ভোরে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন শালিমারের যুবক তার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। বর্ষা কুমারী জানান, বিয়ের আগেও তাঁদের ফোনে কথা হতো। কোনওদিন এমন কিছু বোঝা যায়নি। এদিন ভোরে তাঁকে ফ্রেশ হবার জন্য বলেছিলেন আদর্শ। আর তিনি ওয়াশরুমে যেতেই ঘটে ওই ঘটনা। হাওড়ার বি.গার্ডেন থানার পুলিশ ঘটনার তদন্তে নেমেছে। ময়নাতদন্তের পরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
উল্লেখ্য, ফুলশয্যার ভোরেই আত্মঘাতী বর। মর্মান্তিক ঘটনা হাওড়ার বি গার্ডেনে। ফুলসজ্জার পরদিন ভোরেই উদ্ধার হল বরের ঝুলন্ত দেহ। সদ্য বিয়ে করার পর কেন ওই যুবক এহেন কাণ্ড ঘটালেন সেই প্রশ্নই উঠছে সব মহলে। মঙ্গলবার ৭ ডিসেম্বর ধুমধাম করে বিয়ে হয়েছিল হাওড়ার শালিমারের আদর্শ সাউয়ের ( ২৩ ) সঙ্গে ব্যারাকপুরের বর্ষা কুমারীর। বৃহস্পতিবার রাতে ফুলশয্যার পর শুক্রবার ভোরেই গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন বর। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে হাওড়ার শালিমার এলাকায়।
এই ঘটনায় ভেঙে পড়েছেন গোটা পরিবার। ঘটনা জানাজানি হতেই খবর দেওয়া হয় স্থানীয় থানায়। এরপর দেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে আদর্শ সাউকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।মৃতদেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। কি কারণে ফুলশয্যার ভোরে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন শালিমারের যুবক তার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। বর্ষা কুমারী জানান, বিয়ের আগেও তাঁদের ফোনে কথা হতো। কোনওদিন এমন কিছু বোঝা যায়নি। এদিন ভোরে তাঁকে ফ্রেশ হবার জন্য বলেছিলেন আদর্শ। আর তিনি ওয়াশরুমে যেতেই ঘটে ওই ঘটনা। হাওড়ার বি.গার্ডেন থানার পুলিশ ঘটনার তদন্তে নেমেছে। ময়নাতদন্তের পরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।