Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
ঝুঁকি নিয়ে যমজ সন্তান প্রসব করালো ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে...

ঝুঁকি নিয়ে যমজ সন্তান প্রসব করালো ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা

ঝুঁকি নিয়ে যমজ সন্তান প্রসব করালো ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

ঝুঁকি নিয়ে যমজ সন্তান প্রসব করালো ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা। ধূপগুড়ি গ্রামীন হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রয়োজন,তা শুক্রবার ফের একটি ঘটনায় প্রমান মিলল। এমনকি হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকরাও তা মেনে নিয়েছে। শুক্রবার ১০.২০ মিনিটে ধূপগুড়ি ঘোষ পাড়ার মহিলার প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব করায় চিকিৎসকরা।

 

আর পাচটা প্রসবের তুলনায় এদিনের ঘটনাটি একটু বেশী জটিল হয়ে পড়েছিল।চিকিৎসকদের কথায়, মহিলার এর আগে সিজারিয়ান ডেলিভারি হয়েছিল।দ্বিতীয় বার আট বছর পর পুনরায় অন্তঃসত্ত্বা হয় এবং হাসপাতালে আনতে দেরি করে ফেলেছিল।একেবারে প্রসব হওয়ার মুখেই ছিল। ওই অবস্থায় জলপাইগুড়ি স্থানান্তর করাও যথেষ্ট চাপ ছিল।তাই নার্স ও চিকিৎসকদের দল মিলে বিপদের ঝুকি নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব করায়।

 

তবে বর্তমানে মা ও জমজ নবজাতকরা ভালোই রয়েছে। নার্সরাও বিশেষ যত্ন রাখছেন তাদের। এই ঘটনা থেকে চিকিৎসক মহল থেকে দাবী উঠে আসছে মহিলা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রয়োজন রয়েছে। নামে গ্রামীন হাসপাতাল হলেও ধূপগুড়ি সহ আশপাশের এলাকার কয়েক লক্ষ রোগীর চাপ সামাল দিতে হয় ধূপগুড়ি গ্রামীন হাসপাতালে। স্বাভাবিক ভাবেই হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অত্যন্ত প্রয়োজন রয়েছে।

আরও পড়ুন – মানুষের হয়ে কথা বলতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে শতাব্দী

উল্লেখ্য, ধূপগুড়ি গ্রামীন হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রয়োজন,তা শুক্রবার ফের একটি ঘটনায় প্রমান মিলল। এমনকি হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকরাও তা মেনে নিয়েছে। শুক্রবার ১০.২০ মিনিটে ধূপগুড়ি ঘোষ পাড়ার মহিলার প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব করায় চিকিৎসকরা। আর পাচটা প্রসবের তুলনায় এদিনের ঘটনাটি একটু বেশী জটিল হয়ে পড়েছিল।

 

চিকিৎসকদের কথায়, মহিলার এর আগে সিজারিয়ান ডেলিভারি হয়েছিল।দ্বিতীয় বার আট বছর পর পুনরায় অন্তঃসত্ত্বা হয় এবং হাসপাতালে আনতে দেরি করে ফেলেছিল।একেবারে প্রসব হওয়ার মুখেই ছিল। ওই অবস্থায় জলপাইগুড়ি স্থানান্তর করাও যথেষ্ট চাপ ছিল।তাই নার্স ও চিকিৎসকদের দল মিলে বিপদের ঝুকি নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব করায়। তবে বর্তমানে মা ও জমজ নবজাতকরা ভালোই রয়েছে।

 

নার্সরাও বিশেষ যত্ন রাখছেন তাদের। এই ঘটনা থেকে চিকিৎসক মহল থেকে দাবী উঠে আসছে মহিলা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রয়োজন রয়েছে। নামে গ্রামীন হাসপাতাল হলেও ধূপগুড়ি সহ আশপাশের এলাকার কয়েক লক্ষ রোগীর চাপ সামাল দিতে হয় ধূপগুড়ি গ্রামীন হাসপাতালে। স্বাভাবিক ভাবেই হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অত্যন্ত প্রয়োজন রয়েছে। ঝুঁকি

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top