শিলিগুড়ি গ্রামীন এলাকা মহকুমায় নবান্ন উৎসবের হাত ধরেই ফিরছে যাত্রাপালা। মুখ্যমন্ত্রীর যাত্রা শিল্পকে বাঁচাতে উদ্যোগ। শিলিগুড়ি গ্রামীন এলাকা মহকুমায় নবান্ন উৎসবের হাত ধরেই ফিরছে যাত্রাপালা। গ্রামীণ নির্যাস ও সাদুর্য্যকে ফুটিয়ে তুলতেই শিলিগুড়ি মহকুমার চার ব্লক নিয়ে এবারে নবান্ন উৎসবের হাতে খড়ি।
গ্রামীন লোক সংস্কৃতিকে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে এই উৎসবের মধ্য দিয়ে। নকশালবাড়িতে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হতে চলেছে মহকুমা উৎসব। সাতদিন ব্যাপী নকশালবাড়িতে চলবে অনুষ্ঠান।এছাড়া চার ব্লকে আন্তঃ ব্লক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ক্রিকেট ট্যুরনামেন্ট, ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
৩০শে জানুয়ারি থেকে চলবে ১১ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই উৎসব। চার ব্লকে অনুষ্ঠান মঞ্চ ও কমিউনিটি হল গুলিতে সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। সোমবার শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেবকে উপদেষ্টা হিসেবে মাথায় রেখে কনভেনর কমিটি গঠন করা হয়। শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেব বলেন সরকারি কোষাগার থেকে এই উৎসব বাবদ কোনোরকম অর্থ ব্যয় করা হচ্ছে না।
আরও পড়ুন – বিজেপির গঙ্গা আরতিকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল বাবুঘাট
স্বল্প খরচেই হবে পুরো অনুষ্ঠান।রাজ্য সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর সহায়তা করছে। কলকাতার সঙ্গীতশিল্পী ইমন চক্রবর্ত্তি, সুরজিৎ ও বন্ধুরা ও দোহারের অনুষ্ঠানে রয়েছে। আসবে অদিতি মুন্সি। যেহেতু গ্রামের সাবেকিয়ানা নস্টালজিয়াকে ফুটিয়ে তুলে দুটি যাত্রাপালার আয়োজন করা হয়েছে। মেয়র বলেন মুখ্যমন্ত্রী যাত্রা শিল্প ও শিল্পীদের বাঁচাতে উদ্যোগী ভূমিকা নিয়েছেন। জানা যাচ্ছে এস দাস প্রযোজিত ও পরিচালক মঞ্জিল ব্যানার্জির আ এ আমটি আমি খাবো পেরে এই যাত্রাটি দুই জায়গায় পালা করবে।
উল্লেখ্য,শিলিগুড়ি গ্রামীন এলাকা মহকুমায় নবান্ন উৎসবের হাত ধরেই ফিরছে যাত্রাপালা। মুখ্যমন্ত্রীর যাত্রা শিল্পকে বাঁচাতে উদ্যোগ। শিলিগুড়ি গ্রামীন এলাকা মহকুমায় নবান্ন উৎসবের হাত ধরেই ফিরছে যাত্রাপালা। গ্রামীণ নির্যাস ও সাদুর্য্যকে ফুটিয়ে তুলতেই শিলিগুড়ি মহকুমার চার ব্লক নিয়ে এবারে নবান্ন উৎসবের হাতে খড়ি।
গ্রামীন লোক সংস্কৃতিকে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে এই উৎসবের মধ্য দিয়ে। নকশালবাড়িতে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হতে চলেছে মহকুমা উৎসব। সাতদিন ব্যাপী নকশালবাড়িতে চলবে অনুষ্ঠান।এছাড়া চার ব্লকে আন্তঃ ব্লক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ক্রিকেট ট্যুরনামেন্ট, ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।