ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের তিনটি গ্রামকে ঘোষণা করা হলো নির্মল গ্রাম। তিনটি গ্রামকে নির্মল গ্রাম হিসাবে ঘোষণা করলো প্রশাসন। ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের কুলটিকরী গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত এই তিনটি গ্রাম হল নাকদোনা, মহুলী ও মান্দার। খোলা জায়গায় শৌচমুক্ত এবং পচনশীল ও পচনশীল নয় এমন সব আবর্জনা পৃথক ভাবে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই সব আবর্জনা সংগ্রহ করে ফের রিসাইকেল করে ব্যবহার করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান সাঁকরাইলের বিডিও রথীন বিশ্বাস।
গ্রাম তিনটিতে নির্মল গ্রাম হিসাবে সাইনবোর্ড লাগানো হয়েছে। পচনশীল এবং অপচনশীল আবর্জনা ফেলার স্থানও তৈরি করা হয়েছে ব্লক প্রশাসন থেকে। বিডিও বলেন, স্বচ্ছ মিশনের অঙ্গ হিসাবে এই তিনটি গ্রামকে প্রথমে নির্মল গ্রাম হিসাবে ঘোষণা করা হল। ধীরে ধীরে পুরো ব্লক টিকে নির্মল ব্লক করা হবে। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সাঁকরাইলের বিডিও রথীন বিশ্বাস ছাড়াও সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি, সেচ ও সমবায় দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ কমলকান্ত রাউৎ, কুলটিকরী গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সুষমা কিস্কু সহ আরো অনেকে।
আরও পড়ুন – ২০২২ শেষে ফিরে দেখা নিয়োগ দুর্নীতি
উল্লেখ্য, তিনটি গ্রামকে নির্মল গ্রাম হিসাবে ঘোষণা করলো প্রশাসন।ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের কুলটিকরী গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত এই তিনটি গ্রাম হল নাকদোনা, মহুলী ও মান্দার। খোলা জায়গায় শৌচমুক্ত এবং পচনশীল ও পচনশীল নয় এমন সব আবর্জনা পৃথক ভাবে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই সব আবর্জনা সংগ্রহ করে ফের রিসাইকেল করে ব্যবহার করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান সাঁকরাইলের বিডিও রথীন বিশ্বাস। গ্রাম তিনটিতে নির্মল গ্রাম হিসাবে সাইনবোর্ড লাগানো হয়েছে।
পচনশীল এবং অপচনশীল আবর্জনা ফেলার স্থানও তৈরি করা হয়েছে ব্লক প্রশাসন থেকে। বিডিও বলেন, স্বচ্ছ মিশনের অঙ্গ হিসাবে এই তিনটি গ্রামকে প্রথমে নির্মল গ্রাম হিসাবে ঘোষণা করা হল। ধীরে ধীরে পুরো ব্লক টিকে নির্মল ব্লক করা হবে। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সাঁকরাইলের বিডিও রথীন বিশ্বাস ছাড়াও সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি, সেচ ও সমবায় দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ কমলকান্ত রাউৎ, কুলটিকরী গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সুষমা কিস্কু সহ আরো অনেকে। ঝাড়গ্রাম জেলার