Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়

প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তৃণমূল সাংসদ, কী বলেছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়?

প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তৃণমূল সাংসদ, কী বলেছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়?

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তৃণমূল সাংসদ, কী বলেছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়? ২০১১ সালের ঘটনা। সবে তৃণমূল ক্ষমতায় এসেছে। সেই সময় প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন আজকের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। মাঝের এতগুলো বছরে বদলেছে ছবি। বুদ্ধবাবু এখন অসুস্থ। কল্যাণেরও বয়স বেড়েছে অনেকটাই। এখন তাঁর খারাপ লাগে সেদিনের কথা মনে পড়লে। দিল্লিতে দাঁড়িয়ে আরও একবার নিজের অনুশোচনার কথা জানালেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেন, একটা বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন তিনি। সেটা না করলেই ভাল হত। রাজনৈতিক বিরোধিতা থাকলেও বুদ্ধবাবু সৎ মানুষ, বলেন সাংসদ।

 

 

 

 

 

 

প্রসঙ্গত, সে সময় একটি রাজনৈতিক কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানেই বলেছিলেন, “আপনি যখন মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সন্ধ্যার পর কারা কারা নন্দনে আপনার সঙ্গে দেখা করতে যেত এবং কেন করতে যেত তার তদন্ত হওয়া দরকার আগে। আপনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সততা নিয়ে প্রশ্ন করেন? আরে বাংলার মানুষ আপনার চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন করে।” কল্যাণের এই বক্তব্য ঘিরে জোর চর্চা শুরু হয়। বিভিন্ন মহলে নিন্দারও ঝড় উঠেছিল। যদিও সে সময় কল্যাণ এ নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেননি। তবে গত কয়েক বছরে একাধিকবার এ নিয়ে আফসোস শোনা গিয়েছে কল্যাণের গলায়। আরও একবার সেই কথাই বললেন শ্রীরামপুরের সাংসদ।

 

 

 

 

আরও পড়ুন –  ‘ডোন্ট টক রাবিশ…’ মমতা-শুভেন্দু বাগ্‌‌যুদ্ধে তপ্ত বিধানসভা,

 

 

 

 

 

এদিন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত আমি বিধায়ক ছিলাম। তখন রাজনৈতিক ইস্যুতে অনেক বক্তব্য রেখেছি। উনিও শুনেছেন। ২০১১ সালে কোনও একটা মন্তব্য আমি করেছিলাম বুদ্ধবাবু সম্পর্কে, সেটা নিয়ে পরবর্তীকালে আমি বলেছিলামও, মন্তব্যটা না করলেই ভাল হত। যাই হোক যা হয়ে গিয়েছিল। একজন রাজনীতিক হিসাবে বুদ্ধবাবুর একটা স্বচ্ছ প্রতিমূর্তি তো রয়েছেই। রাজনৈতিক অনেকরকম বিরোধিতা ছিল। রাজনীতিতে বিরোধিতা থাকবেই। তবে সার্বিকভাবে উনি সৎ ও ভাল মানুষ। উনি অসুস্থ, ওঁর সুস্থতা কামনা করি। যেদিন থেকে অসুস্থ হয়ে রাজনীতি থেকে সরে গেলেন আমার মনে হয়েছিল ওঁর সুস্থ থাকাটা দরকার। বাংলার রাজনীতির জন্য দরকার।”

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top