ভাঙড় নিয়ে বিরক্ত তৃণমূল! আরাবুলদের ডেকে কড়া বার্তা , ভাঙড় নিয়ে কড়া হচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস

ভাঙড় নিয়ে বিরক্ত তৃণমূল! আরাবুলদের ডেকে কড়া বার্তা , ভাঙড় নিয়ে কড়া হচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
tmc

ভাঙড় নিয়ে বিরক্ত তৃণমূল! আরাবুলদের ডেকে কড়া বার্তা , ভাঙড় নিয়ে কড়া হচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। একাধিকবার দলের শীর্ষ নেতৃত্ব হুশিয়ারি দেওয়ার পরেও থামছে না অশান্তি। বিভিন্ন সময় দেখা যাচ্ছে, তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, কখনও তৃণমূল কংগ্রেস বনাম আইএসএফ-এর সমস্যা চলতেই থাকে। দলীয় নেতৃত্ব মনে করছে, এর ফলে ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত ভোটে এর প্রভাব পড়তে পারে। তাই এখন থেকেই ভাঙড় নিয়ে সাবধানী তৃণমূল কংগ্রেস। এই পরিস্থিতিতে ভাঙড়ে দলের গোষ্ঠী কোন্দলের সমস্যা মেটানোর জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দলের রাজ্য সভাপতি এবং অন্যতম শীর্ষ নেতা সুব্রত বক্সিকে৷ আজই ভবানীপুরে সুব্রত বক্সীর অফিসে আরাবুল ইসলাম সহ ভাঙড়ে তৃণমূলের বিভিন্ন নেতাদের ডেকে পাঠানো হয়েছে৷

 

 

 

ভাঙড়ের তৃণমূলে নেতার ছড়াছড়ি। যত জন নেতা, তত জনের আলাদা গোষ্ঠী। কেউ কাউকে মানেন না। সারা বছর গোষ্ঠী কোন্দল লেগেই থাকে। এই সব দ্বন্দ্বে বোমা-বন্দুক বেরিয়ে পড়ে৷ যা নিয়ে বারবার অস্বস্তিতে পড়তে হয় দলকে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে এই ছবিটাই পাল্টাতে চাইছে তৃণমূল। অনেকের মতে, পঞ্চায়েতের আগে সেই ভাঙড়ের সংগঠনকে দৃঢ় করতে কঠোর হচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস । সেই কারণেই সুব্রত বক্সীর মতো সিনিয়র নেতাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে৷ ভাঙড়ে তৃণমূলের বড় মাথা ব্যথার কারণ আরাবুল ও কাইজারের দ্বন্দ্ব৷ সেই সমস্যা মেটাতে বিবাদমান দুই নেতাকেই এ দিনের বৈঠকে ডাকা হয়েছে৷

 

 

সূত্রের খবর, সেই বৈঠকেই আরাবুল সহ ভাঙড়ে দলের নেতাদের বলে দেওয়া হয়েছে, কোনও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বরদাস্ত করা হবে না। দল যা কর্মসূচি দেবে তাই করতে হবে। দলীয় গোষ্ঠী কোন্দল মেনে নেওয়া হবে না। ক্যানিং পূর্বর বিধায়ক শওকত মোল্লা ভাঙড়ের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন। ক্ষুব্ধ সুব্রত বক্সী আরাবুলদের কাছে জানতে চান, কথায় কথায় এত অশান্তি কেন নিজেদের মধ্যে? আরও বলে দেওয়া হয়েছে, পঞ্চায়েতের প্রার্থী দল ঠিক করবে। স্থানীয় নেতাদের তা নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে না।

 

 

আরও পড়ুন – ন্যাচারাল স্কিন পেতে মেনে চলুন এই সহজ ৫ উপায়

 

একুশের বিধানসভায় ভাঙড় থেকে জিতেছিলেন আইএসএফ-এর নওসাদ সিদ্দিকি। সেই সময়ে তৃণমূলের দলীয় তদন্তে উঠে এসেছিল নেতাদের গোষ্ঠী কোন্দল ও অন্তর্ঘাতের কথা। তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করে, দলীয় স্তরে অনৈক্য না থাকলে ভাঙড়ে হারের কোনও কারণ ছিল না।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top