TMCP এর দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে রক্তাক্ত হলো নদীয়ার চাকদা কলেজ প্রাঙ্গণ

TMCP এর দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে রক্তাক্ত হলো নদীয়ার চাকদা কলেজ প্রাঙ্গণ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

TMCP এর দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে রক্তাক্ত হলো নদীয়ার চাকদা কলেজ প্রাঙ্গণ। বুধবার সকালে কলেজ খুলেছিল প্রথম বর্ষের নবাগত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য। সকাল আটটা সাড়ে আটটার সময় যখন ছাত্র-ছাত্রীরা কলেজ প্রাঙ্গনে আসতে শুরু করে সেই সময় বাঁধে গন্ডগোল। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে রক্তাক্ত হলো কলেজ প্রাঙ্গণ। এক গোষ্ঠী অপর গোষ্ঠীর উপর দায় চাপিয়েছে।

 

মূলত সূত্র মারফত খবর পাওয়া যাচ্ছে যে কলেজের সংসদ অফিসের দখল নিয়ে এই ঘটনার সূত্রপাত। কলেজের ভিতর গন্ডগোল কে কেন্দ্র করে মাথা ফাটলো এক ছাত্রের, অন্য দুজন আহতকে নিয়ে যাওয়া হয় চাকদহ স্টেট জেনারেল হসপিটালে। প্রাথমিক শুশ্রুষার পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তোলপাড় চাকদহ কলেজ। ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে আসে পরিস্থিতি সামাল দিতে চাকদহ থানার পুলিশ। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর আরো দাবি যে বহিরাগতরাই এই কান্ড ঘটিয়েছে, কোন গোষ্ঠীকোন্দল নেই।

 

যদিও TMCP এর এক গোষ্ঠী বলছেন যারা ২০২১ সালে বিজেপির সঙ্গে নিয়ে মমতা ব্যানার্জিকে কালিমা লিপ্ত করতে চেয়েছিলেন তারাই এই কান্ড ঘটিয়েছে। অন্যদিকে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের অপরগোষ্ঠীর লোকেরা তারা বলছেন রাজ্য সভাপতির নামে গালিগালাজ করছিল যারা যদি তারা তৃণমূলী হয় তাহলে ছাত্র পরিষদের নামে কেন গালিগালাজ করবে। দুই পক্ষের চাপান উতোরে ছাত্রদের মধ্যে তৈরি হয়েছে আতঙ্কের পরিবেশ।

আরও পড়ুন – গভীর রাতে পেট্রোল পাম্পের দুঃসাহসিক ডাকাতি, চাঞ্চল্য এলাকায়

উল্লেখ্য, বুধবার সকালে কলেজ খুলেছিল প্রথম বর্ষের নবাগত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য। সকাল আটটা সাড়ে আটটার সময় যখন ছাত্র-ছাত্রীরা কলেজ প্রাঙ্গনে আসতে শুরু করে সেই সময় বাঁধে গন্ডগোল। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে রক্তাক্ত হলো কলেজ প্রাঙ্গণ। এক গোষ্ঠী অপর গোষ্ঠীর উপর দায় চাপিয়েছে। মূলত সূত্র মারফত খবর পাওয়া যাচ্ছে যে কলেজের সংসদ অফিসের দখল নিয়ে এই ঘটনার সূত্রপাত।

 

কলেজের ভিতর গন্ডগোল কে কেন্দ্র করে মাথা ফাটলো এক ছাত্রের, অন্য দুজন আহতকে নিয়ে যাওয়া হয় চাকদহ স্টেট জেনারেল হসপিটালে। প্রাথমিক শুশ্রুষার পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তোলপাড় চাকদহ কলেজ। ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে আসে পরিস্থিতি সামাল দিতে চাকদহ থানার পুলিশ। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর আরো দাবি যে বহিরাগতরাই এই কান্ড ঘটিয়েছে, কোন গোষ্ঠীকোন্দল নেই।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top