রান্নাঘরের এই ছোট্ট জিনিস ব্যবহার করেও বদলে ফেলা যাবে ভাগ্য! বাস্তুশাস্ত্রে ছোট-বড় নানা ধরনের ব্যবস্থা বলা হয়েছে। এই ব্যবস্থাগুলির মধ্যে এমন কিছু ব্যবস্থা রয়েছে যা ঘরে ছড়িয়ে থাকা নেতিবাচক শক্তি দূর করতে খুব কার্যকর বলে মনে করা হয়। এই প্রতিকার লবণের সঙ্গে যুক্ত,বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, লবণের প্রতিকার খুবই কার্যকরী একটি প্রতিকার। বাস্তু অনুসারে, নেতিবাচক শক্তি সারাক্ষণ বাড়ির ভিতরে ও চারপাশে ঘোরাফেরা করে। সেই অশুভ শক্তিগুলিকে নির্মূল করতে বিশেষ প্রতিকার হিসেবে রান্নাঘরের এই অতিপ্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে উপকার পাওয়া যায়। বাস্তুশাস্ত্রে ছোট-বড় নানা ধরনের ব্যবস্থা বলা হয়েছে। এই ব্যবস্থাগুলির মধ্যে এমন কিছু ব্যবস্থা রয়েছে যা ঘরে ছড়িয়ে থাকা নেতিবাচক শক্তি দূর করতে খুব কার্যকর বলে মনে করা হয়। এই প্রতিকার লবণের সাথে যুক্ত। বাস্তুশাস্ত্রে লবণ সংক্রান্ত কিছু ব্যবস্থা করলে ঘরে সুখ ও সমৃদ্ধি বয়ে নিয়ে আসে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, লবণের প্রতিকার খুবই কার্যকরী একটি প্রতিকার। বাস্তু অনুসারে, নেতিবাচক শক্তি সারাক্ষণ বাড়ির ভিতরে ও চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে।
ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর করতে, যখনই মেঝে মুছবেন, জলে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে লাগান। এই প্রতিকারটি ঘরে উপস্থিত নেতিবাচক শক্তিকে ধ্বংস করে। এছাড়া ঘরে থাকা ব্যাকটেরিয়াও ধ্বংস হয়ে যায়। বাস্তু অনুসারে, যখন বাড়িতে নেতিবাচক শক্তি থাকে, তখন সেখানে বসবাসকারী সদস্যদের অর্থনৈতিক অবস্থা দুর্বল হয়ে যায়, সেই সঙ্গে অনেক ধরণের রোগের প্রকোপও বেড়ে যায়। যার কারণে বাড়ির সব সদস্যদের মধ্যে লাগাতার শরীর খারপ হতে শুরু করে। প্রতিকার পেতে একটি কাচের শিশিতে লবণ ভরে বিছানার মাথার কাছে রাখুন। তারপর প্রতি মাসে ওই লবণ পরিবর্তন করতে থাকুন। এই প্রতিকারে বাড়ির সদস্যদের স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে।
বাস্তুদোষ দূর করতে একটি কাচের পাত্রে লবণ মেখে ঘরের কোণে রাখুন। প্রতি মাসে এই লবণ পরিবর্তন করুন। এই প্রতিকারে ঘরে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে। এতে ঘরের বাস্তু দোষও দূর হবে। মানসিক চাপ, অনিদ্রা, অলসতা ও অস্থিরতা থাকলে, স্নানের সময় জলের মধ্যে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে স্নান করতে পারেন। তাতে জীবনের এই মারাত্মক সমস্যাগুলি সমাধান পেতে থাকে।
আরও পড়ুন –গরম পড়তে না পড়তেই তরমুজ খাওয়া শুরু করুন , জেনে নিন ৫…
বাস্তু বিজ্ঞান অনুসারে, লবণ সবসময় কাঁচের পাত্রে রাখা উচিত। বাস্তুশাস্ত্রে লোহা বা ইস্পাতের পাত্রে লবণ রাখা উচিত নয়। এর জেরে ঘরে ইতিবাচক শক্তির বিকাশ ঘটায়। লবণ এবং কাচ উভয়ই রাহুর কারক গ্রহ, যা রাহুর নেতিবাচক প্রভাব দূর করে। রাহুকে নেতিবাচক শক্তি ও জীবাণুর কারণ মনে করা হয়।