একাধিক ইস্যু নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ দিলীপ ঘোষের

একাধিক ইস্যু নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ দিলীপ ঘোষের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
শুক্রবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ

একাধিক ইস্যু নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ দিলীপ ঘোষের। সাত সকালে খড়্গপুরে চা চক্রে যোগ দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। একাধিক ইস্যু নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ দাগলেন তিনি. মুখ্যমন্ত্রী পায়ে চোট পেয়েছে- আশা করি মুখ্যমন্ত্রীর চোট তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে উঠবে। তবে এটা মুখ্যমন্ত্রীর আসলেই চোট নাকি রাজনৈতিক চোট বুঝতে পারছি না। ভোট এলেই অনেকের চোট লেগে যায়। সবসময় সেনা কে গালাগালি করেন আর সংকটের সময় সেনার কাছেই যেতে হয়, কটাক্ষ দিলিপের।

 

 

 

 

শ্রীনু নাইডু হত্যা মামলা খড়গপুর কে নাড়িয়ে দিয়েছিল। তৃণমূল আমাকেও ঐ মামলায় ঢোকানোর চক্রান্ত করা হয়েছিল। একটা এত বড় হত্যা হয়ে গেল সেখানে কেউ সাজা পেল না সবাই ছাড়া পেয়ে গেল? প্রশ্ন তুললেন দিলীপ ঘোষ। এভাবে দোষীরা সাজা না পেলে খড়্গপুরে আবার হিংসা বাড়বে। পঞ্চায়েত ভোট জেতার জন্যই কি খালাস করে দেওয়া হল মাফিয়াদের? প্রশ্ন তুললেন দিলীপ ঘোষ।

 

 

 

 

প্রধানমন্ত্রীর মুখে রাজ্যের শাসক শিবিরের দুর্নীতির কথা। এ প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষের দাবি, এ রাজ্যে ঐতিহাসিক দুর্নীতি রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী যদি এক গলা গঙ্গা জলে দাঁড়িয়ে যদি বলেন বিজেপি চোর তাহলেও কেউ বিশ্বাস করবে না। কারণ তার ডানদিক বামদিক সবদিকেই চোরেরা ভর্তি।

 

 

 

 

সারাদিন জুড়ে যখন বিজেপির এবং মোদিজীর সমর্থন বারছে তখন সব চোরেরা একজোট হয়েছে। হাম সব চোর এক হেই স্লোগান দিয়ে পাটনায় একজোট হয়েছে।

 

 

 

 

সারা রাজ্যজুড়ে বোমা বাজি হচ্ছে, এখনো প্রচুর জায়গায় বোম বন্দুক আছে। পুলিশের এগুলো বার করা উচিত খুঁজে। বোম বন্দুক উদ্ধার না হলে পঞ্চায়েত ভোট রক্তাক্ত হবে, অনেক জীবন হানি হবে। অনেক জায়গায় আবার সিভিক পুলিশ দিয়ে বোমা রেখে আসা হচ্ছে লোককে ভয় দেখানোর জন্য। সেন্ট্রাল ফোর্স দিয়ে সমস্ত বোমা উদ্ধার করা উচিত।

 

 

বেশিরভাগ জায়গাতেই tmc গোষ্ঠী কোন্দল এর জন্য খুন হচ্ছে। কোচবিহারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ওপরে আক্রমণ করা হচ্ছে। বোঝাই যাচ্ছে বাংলাদেশ থেকে লোক নিয়ে এসে লোকসভার বিধানসভা পঞ্চায়েত সমস্ত ভোট করা হয়। নাম না করে উদয়ন গুহকে গুন্ডা বলে আক্রমণ দিলীপ ঘোষের।

 

 

 

 

মাফিয়া দের সাথে তৃণমূলের এগ্রিমেন্ট হয়েছে পঞ্চায়েত ভোটে তাদের সাহায্য করবে।

 

 

 

 

সিতাই শিতল কুচি দিনহাটা সবসময় উপদ্রত এলাকা। লোকসভার আগে আমাকে দু বছর ধরে ওখানে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। বারবার গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। ওখানে বিজেপি এবারে মনোনয়ন জমা দিয়েছে। ওরা জানে টিএমসিকে লোক ভোট দেবে না তাই জোর করে ভোট পাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে, ভয় দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে।

 

আরও পড়ুন –   যুবতীকে বাড়িতে ডেকে নিয়ে গিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ ! ১১ বছরের জেল প্রতিবেশীর

 

 

বিএসএফ গুলি চালালি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিএসএফের বিরুদ্ধে বলছেন। এই যে দুষ্কৃতকারীরা খুনিরা বাংলাদেশ থেকে আসছে তাদের পুলিশ আটকাচ্ছে না। তাই বিএসএফের দায়িত্ব দুষ্কৃতকারীরা যাতে এ দেশে ঢুকতে না পারে তার বন্দোবস্ত করা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বরাবরই দেশকে যারা রক্ষা করছে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলে আসছে। আর যারা এসে উত্তেজনা ছড়াচ্ছে তাদের পক্ষে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও টিএমসি দাড়াচ্ছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top