সারা বছর ধরে বাঙালীরা অপেক্ষা করে দুর্গা পূজোর এই চারটি দিনের জন্য। আর তাতেও যদি চোখ রাঙানি দেয় বৃষ্টি, তাহলে কি ভালো লাগে বলুন। পুজোর মুখেও হাওয়া অফিস তেমনই এক খারাপ ইঙ্গিত দিল। জানাল, বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। যার ফলে উৎসবের শেষলগ্নে, অর্থাৎ নবমী-দশমীতে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির আশঙ্কা আগের থেকে অনেকটাই বাড়িয়ে দিল। এমনকী ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে না। পুজোর সময় বাকি দিনগুলি আবহাওয়া ভাল থাকলেও শেষের দিকে কলকাতা ও দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকায় মনখারাপ শহরবাসীর।
আরও পড়ুন: রাম মন্দিরে বিদেশী ট্রাস্ট অনুমোদন অমিত শাহের
আবহাওয়া দফতরের তরফে বলা হয়েছে, ২৩ অক্টোবর মহানবমীর দিন কলকাতা, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি ও পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৩০-৪০ শতাংশ। আর ২৪ অক্টোবর দশমীতে এই জেলাগুলিতে হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ৭০-৮০ শতাংশ। আর দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা ৩০-৪০ শতাংশ। আকাশ সাধারণত মেঘলাই থাকবে। তবে উত্তরবঙ্গে সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত আবহাওয়া পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা বেশি। তবে ষষ্ঠী অবধি হাল্কা বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং-কালিম্পংয়ে। তবে উত্তরবঙ্গে সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত আবহাওয়া পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা বেশি। তবে ষষ্ঠী অবধি হাল্কা বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং-কালিম্পংয়ে।
এদিকে আলিপুর আবহাওয়া অফিসের অধিকর্তা গণেশ দাস ইঙ্গিত দিয়েছেন, দশমীর পরেও দক্ষিণবঙ্গের কোনও কোনও জেলায় বৃষ্টি চলতে পারে। মূলত উপকূলবর্তী ও উপকূল পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি। তবে এই সব কিছুই নির্ভর করছে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নতুন নিম্নচাপের উপরে। সেটি যদি শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়, তাহলে বিপদ আরও বাড়বে। গতবার অক্টোবরে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ‘সিতরাং’ মায়ানমারে আছড়ে পড়েছিল। এবারও নিম্নচাপ শক্তি বাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা আবহাওয়াবিদদের।
এদিকে আলিপুর আবহাওয়া অফিসের অধিকর্তা গণেশ দাস ইঙ্গিত দিয়েছেন, দশমীর পরেও দক্ষিণবঙ্গের কোনও কোনও জেলায় বৃষ্টি চলতে পারে। মূলত উপকূলবর্তী ও উপকূল পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি। তবে এই সব কিছুই নির্ভর করছে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নতুন নিম্নচাপের উপরে। সেটি যদি শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়, তাহলে বিপদ আরও বাড়বে। গতবার অক্টোবরে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ‘সিতরাং’ মায়ানমারে আছড়ে পড়েছিল। এবারও নিম্নচাপ শক্তি বাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা আবহাওয়াবিদদের।