নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে বাগুইআটি সবজি বাজারে টাস্ক ফোর্সের হানা

নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে বাগুইআটি সবজি বাজারে টাস্ক ফোর্সের হানা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে বাগুইআটি সবজি বাজারে টাস্ক ফোর্সের হানা। নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী থেকে শুরু করে সবজি এমনকি মাছ মাংসের দাম আকাশ ছোঁয়া। যার জেরে নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষদের। সাধারণ মানুষকে এর থেকে রেহাই দিতে রাজ্য সরকারের তরফে বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়েছে। আর সেই টাস্ক ফোর্সই শহরের বিভিন্ন বাজারগুলি ঘুরে সবজি থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালাচ্ছে। দোকানদারদের সঙ্গে যেমন তাঁরা কথা বলছেন, কত দামের দ্বারা সামগ্রি কিনছেন এবং কত দামে তাঁরা বেচছেন, সেসব বিষয়েও জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। সমস্ত বিষয়ে তাঁরা যেরকম জানছেন তা লিপিবদ্ধ করছেন আধিকারিকরা। বৃহস্পতিবার বাগুইআটি বাজারে সকালে এমনই চিত্র ধরা পড়ল।

 

 

 

 

 

 

 

যদিও সাধারণ মানুষের অভিযোগ, বাজারে বাজারে টাস্ক ফোর্সের অভিযানের পরও আকাশছোঁয়া অধিকাংশ সবজির দাম। লঙ্কা, টম্যাটো, পটল, ঢেঁড়শ ছুঁলেই হাতে ছ্যাঁকা লাগছে। টম্যাটো ১১০ বা ১২০ টাকা কেজি। বেগুনের দাম ৮০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যে। পটল ৮০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৮০ টাকা কেজি। রাজ্য সরকারের টাস্ক ফোর্স এদিন বাগুইআটি বাজারের মতো অন্যান্য বাজারগুলিতেও ঘুরেছেন। দাম খতিয়ে দেখেছেন। বেশ কিছু ক্রেতা এই আকাশছোঁয়া সবজির দাম নিয়ে তাঁদেরকেই ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন।এদিকে, সবজি বিক্রেতরা বলছেন, বাজারে সবজির জোগান কম। তাই দাম বাড়তে বাড়তে নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। চলতি সপ্তাহের শেষে দাম কিছুটা কমবে বলে তাঁরা মনে করছেন।

 

 

 

 

 

এই বিষয়ে বাগুইআটি বাজারের এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘আজ টাস্ক ফোর্সের আধিকারিকরা আমার দোকানে এসেছিলেন। বেশ কিছু জিনিস তথা বাড়তে থাকা দাম নিয়ে কথা বলেন। আমার যা যা বলা বলেছি। তাঁরা সব কিছু নোট করে নিয়েছেন। আমাদের মতো সাধারণ খুচরো ব্যবসায়ীদের হাতে যে দাম নিয়ন্ত্রণ নেই, সেকথা আধিকারিকদের জানিয়েছি।’

 

 

আরও পড়ুন –  একুশে জুলাই সমাবেশের জনস্রোত, গাড়ি সামলানোর চিন্তায় লালবাজার।

 

 

 

টাস্ক ফোর্সের সদস্য রবীন্দ্রনাথ কোলে এই বিষয়ে বলেন, ‘কলকাতার কিছু বাজারের থেকে বাগুইআটি বাজারে সবকিছুর দামই ১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি।এই দাম নিয়ন্ত্রণ যদি ব্যবসায়ীরা না করেন তাহলে পুলিশ প্রশাসনকে আমরা পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করব। আজকে বেশ কিছু বিষয়ে খুঁটিয়ে দেখে গেলাম।প্রয়োজন পড়লে আবার আসব।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top