প্রাচীন রীতি মেনে আজও পূজিত হন বেলবাড়ির মা দূর্গা । বেলবাড়ি বাজার একসময় জঙ্গলে ঘেরা ছিল। এই এলাকার মাঝামাঝি দেবী দুর্গার স্বপ্নদেশের নির্দেশে শুরু হয়েছিল দুর্গাপুজো। কোচবিহার মহারাজা নিজেও আসতেন এই দুর্গা পুজোয়। একটা সময় এখানের এই পুজো ব্যক্তি কেন্দ্রীক পুজো থাকলেও কালক্রমে এই পুজো হয়ে উঠেছে গ্রামের সকলের পুজো। চলতি বছর এই পুজোর বয়স ২৭৯ বছর।
করোনা আবহাওয়া কাটিয়ে মেতে উঠেছে বেলবাড়ির সাধারণ গ্রামবাসীরাও। দু’বছরের করোনা আবহ কাটিয়ে এ বার মেলার আয়োজন করেছে গ্রামবাসীরা। পাঁচ দিনের এই পুজো জমজমাট হয়ে ওঠে এই গ্রামের স্কুলের মাঠে। কোচবিহারের প্রায় প্রতিটি পুজোর মতো এই পুজোর ক্ষেত্রেও রয়েছে প্রচুর পুরোনো গল্প। এখানে দেবী মূর্তির রঙ পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।
একটা সময় এখানে দেবীর মূর্তির রঙ পরিবর্তন করার চিন্তাভাবনা করা হয়েছিল। তবে তারপরে ক্ষতির সম্মুখীন হয় পুজো কমিটির মানুষেরা। তাই আজ পর্যন্ত দেবী মূর্তির রঙ পরিবর্তন করা হয়নি এখানে। এখানের এই প্রাচীন দুর্গাপূজোয় বলি প্রথা প্রচলিত রয়েছে। তবে সেই বলে পাঠাতে ঘেরাও রয়েছে পৌরাণিক রীতি। কোন অবস্থাতেই অশুচি ভাবে বলি দেওয়া যায় না এই মন্দিরে। বলির খাড়া নামলেও বলি সম্ভব হয় না, জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা।
আরও পড়ুন – ট্যাবলেটে দুর্গা মুর্তি বানিয়ে জাতীয়স্তরে পুরস্কৃত হল বীরভূমের প্রসেনজিৎ
উল্লেখ্য, কোচবিহারের বেলবাড়ি বাজার একসময় জঙ্গলে ঘেরা ছিল। এই এলাকার মাঝামাঝি দেবী দুর্গার স্বপ্নদেশের নির্দেশে শুরু হয়েছিল দুর্গাপুজো। কোচবিহার মহারাজা নিজেও আসতেন এই দুর্গা পুজোয়। একটা সময় এখানের এই পুজো ব্যক্তি কেন্দ্রীক পুজো থাকলেও কালক্রমে এই পুজো হয়ে উঠেছে গ্রামের সকলের পুজো। চলতি বছর এই পুজোর বয়স ২৭৯ বছর।
করোনা আবহাওয়া কাটিয়ে মেতে উঠেছে বেলবাড়ির সাধারণ গ্রামবাসীরাও। দু’বছরের করোনা আবহ কাটিয়ে এ বার মেলার আয়োজন করেছে গ্রামবাসীরা। পাঁচ দিনের এই পুজো জমজমাট হয়ে ওঠে এই গ্রামের স্কুলের মাঠে। কোচবিহারের প্রায় প্রতিটি পুজোর মতো এই পুজোর ক্ষেত্রেও রয়েছে প্রচুর পুরোনো গল্প। এখানে দেবী মূর্তির রঙ পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। প্রাচীন রীতি