সৌরভ বাংলার নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর
সৌরভ কে চিনতে মমতা ব্যানার্জির এতো বছর লাগল? নাকি খুঁজে পাচ্ছিলেন না। ঘর কা মুরগি ডাল বরাবর? ত্রিপুরা সরকার তাকে আগে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর করে দিয়েছে। উনি বাংলার ক্রিকেটের জন্য এতো করেছেন। তাকে চিনতে ওনার এতো বছর লেগে গেল? আমার মনে হয় শাহরুখের এখন বাজার নেই। তাই সৌরভের হাত ধরে বৈতরণী পার হওয়ার চেষ্টা।
মাদ্রিদে আনুগত্যের পুরস্কার পেলেন সৌরভ?
কেউ নতুন কথা কিছু বলেনি। উনিও আগে যা বলতেন তাইই বলেছেন। সৌরভও তাই। তাজপুর বন্দরের একটা পাথর ও গাঁথা হয়নি। কে করবে? কত টাকার প্রোজেক্ট কেউ জানেনা। দেউচা পাঁচামির কথা বলেছেন। এক কোদাল মাটিও খোঁড়া হয়নি। আদৌ ওর ভিতর কয়লা আছে কিনা কেউ জানে না। কোন কোম্পানি করবে? কোনো টেন্ডার হয়নি। উনি এই গল্প শুনিয়ে যাচ্ছেন। সবটাই ভবিষ্যতের গর্ভে আছে। উনি ক্ষমতায় থাকাকালীন এগুলো কিছুই হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সৌরভ যা বলেছেন, সেটাও আকাশে আছে। আগে বিনিয়োগ হোক। খালি প্রচার করে কোনো লাভ নেই।
বাণিজ্য সম্মেলনে অনুপস্থিত আদানি এবং হীরানন্দানি। আদানির থেকে তাজপুর বন্দরের বরাত কেড়ে নেওয়া হল
আদানি নিয়েছিলেন, কিন্তু সেখানকার মাটির ফিট সার্টিফিকেট আসেনি। আদৌ বন্দর করা যাবে কিনা, তাইই বোঝা যাচ্ছে না। জলে কে টাকা ফেলতে চায়। ওনার থেকে কেড়ে নিলেন। দেবেন কাকে? সবই তো গভীর জলে পড়ে আছে।
বাণিজ্য সম্মেলনের প্রথম দিনেই বাজিমাত?
আম্বানি বুঝে গেছেন দিদির কাছে বড় বড় কথা বললে দিদি খুশি। নাহলে বাকি যে ব্যবসা গুলো চলছে, ওগুলো চলতে দেবেন না। গত ১০ বছর ধরে দেখুন, বাণিজ্য সম্মেলনে এই একই লোকেরা আসেন। গল্প করেন। একই আশ্বাস দেন। দিদিমণি এতবার বিদেশ সফর করেছেন। কত টাকা এসেছে? বিদেশ সফর ও সামিট করতে যা খরচ, তত টাকার বিনিয়োগও হয়নি। এই একই গল্প। একই ফটো। আস্তে আস্তে এই লোক গুলোর সংখ্যা কমে যাচ্ছে। কেউ আর বিশ্বাস করে আসেনা। শিল্প সহায়ক পরিবেশ নেই। আইন শৃঙ্খলা ঠিক নেই। জমির ব্যাবস্থা নেই। অন্যান্য হাজার সমস্যা। এখানে কেউ শিল্প করবে না। যেগুলো আছে, সেগুলো টিকিয়ে রাখার জন্য তেল মারছেন।
ভাটপাড়ায় অর্জুন সিংয়ের ঘনিষ্ঠ বিকি যাদব গুলিবিদ্ধ
বারাকপুর এলাকায় শ্যুট আউট নতুন নয়। এর আগে অর্জুন ঘনিষ্ঠ এক কাউন্সিলর কে হত্যা করা হয়েছে। ওখানে খুন বোমা বন্দুকের আওয়াজ চলছে। শিল্প শেষ, কিন্তু শিল্পাঞ্চলে হত্যা শেষ হচ্ছে না। জানিনা এর জন্য অর্জুন সিং কি করছে, রাজ্য সরকার কি করছে। বারাকপুর থেকেই এটা সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়েছে।
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক কি সত্যিই অসুস্থ?
এস এস কে এম একটা ঘুঘুর বাসা। সব নেতা ওখানে যেতে চান। ওখানে রিপোর্ট তৈরি করা হয়। রাজ্য সরকারের মন মোতাবেক সব কিছু হয়। প্রথম থেকেই সবাই ওখানে যাওয়ার চেষ্টা করেন। জানিনা কোর্ট কেনো অনুমতি দিচ্ছে। ইডি সিবিআই আটকানোর চেষ্টা করে হয়তো সফল হয়নি। ওখানে গিয়ে ওরা একটা মৃত সঞ্জীবনী পায়। হয় বেল হবে, নাহলে সুস্থ হবেন। অসুস্থ কেউ নয়। আরাম করার ভালো ব্যাবস্থা।
বুধবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃ ভ্রমণে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ
বুধবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃ ভ্রমণে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ
Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram