জেল হেফাজতে থাকা ব্যক্তির মৃত্যুকে ঘিরে পথ অবরোধ। জেল হেফাজতে থাকা ব্যক্তির মৃত্যুকে ঘিরে পথ অবরোধ করা হল। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার উত্তর দিনাজপুর জেলার গোয়াল পোখর থানার অন্তর্গত সাহাপুরে । স্থানীয়দের অভিযোগ ,প্রায় পাঁচ মাস আগে অবৈধ কার্যকলাপের অভিযোগে সাহাপুরের বাসিন্দা মনিরুল ইসলামকে পুলিশ আটক করে।তার সাথে আরও এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিস ।কিন্তু একজন ছাড়া পেলেও মনিরুল কে জেলে পাঠানো হয়।
মনিরুল ইসলামকে প্রথমে রায়গঞ্জে এবং পরে বালুরঘাট জেলে পাঠানো হয়।মৃতের পরিজন অভিযোগ জানিয়েছেন, সোমবার সকালে গোয়ালপোখর পুলিশ তাদের জানিয়েছেন, মনিরুল ইসলামের মৃত্যু হয়েছে। এই খবর পেতেই মনিরুল ইসলামের পরিবারের লোকজন ও আত্মীয়-স্বজনরা গ্রামবাসীদের নিয়ে রাজ্য সড়ক অবরোধ করে, এবং টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান ।
পথ অবরোধের খবর পেয়ে গোয়ালপোখর থানার পুলিশ অবরোধ স্থলে পৌঁছান এবং অবরোধকারীদের বুঝিয়ে অবরোধ তুলে যান চলাচল স্বাভাবিক করেন । এ বিষয়ে গোয়ালপোখর থানার ও সি চয়ন ঘোষ জানিয়েছেন, যেকোনো ঘটনা ঘটলে সর্বপ্রথম পুলিশকেই দোষারোপ করা হয়। পথ অবরোধকারীরা যা অভিযোগ করেছেন তা ভিত্তিহীন।
ছয় মাস আগে ওই ব্যক্তিকে এন ডি পি এস আইনের আওতায় জেল হেফাজতেপাঠানো হয়েছিল। মৃত ব্যক্তির মধুমেহ অর্থাৎ সুগারের অসুখ থাকার বিষয়টি উল্লেখ করেছেন তিনি। স্থানীয় বাসিন্দা জয়নুল হক এবং তার আত্মীয়-স্বজনরা জানিয়েছেন, মনিরুল ইসলামের মধুমেহ রোগ অর্থাৎ সুগারের অসুখ ছিল। যার দরুন তাকে নিয়মিত ওষুধ নিতে হতো।
আরও পড়ুন – ফুটবলার রোনাল্ডোর দাম দেখুন কত
উল্লেখ্য, জেল হেফাজতে থাকা ব্যক্তির মৃত্যুকে ঘিরে পথ অবরোধ করা হল। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার উত্তর দিনাজপুর জেলার গোয়াল পোখর থানার অন্তর্গত সাহাপুরে । স্থানীয়দের অভিযোগ ,প্রায় পাঁচ মাস আগে অবৈধ কার্যকলাপের অভিযোগে সাহাপুরের বাসিন্দা মনিরুল ইসলামকে পুলিশ আটক করে।তার সাথে আরও এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিস ।কিন্তু একজন ছাড়া পেলেও মনিরুল কে জেলে পাঠানো হয়।মনিরুল ইসলামকে প্রথমে রায়গঞ্জে এবং পরে বালুরঘাট জেলে পাঠানো হয়।