দুদিন ব্যাপী আন্তজেলা নকআউট হকি টুর্নামেন্টে শেষ হল। দুইদিন ব্যাপী আন্তজেলা নকআউট হকি টুর্নামেন্টে শেষ পর্যায়ের খেলা হল। কোচবিহারের সর্বপ্রথম আন্তর্জেলা নক আউট পুরুষ ও মহিলা বিভাগে হকি টুর্নামেন্টের সোমবার ছিল শেষ দিন। এদিন ফাইনালে মুখোমুখি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মহিলা বিভাগে দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং কলকাতা। পুরুষ বিভাগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নদীয়া এবং হুগলি জেলা। পশ্চিমবঙ্গের আটটি জেলার মোট ১৬ টি দল এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। মহিলা বিভাগের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় দুই এক গোলের ব্যবধানে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা কলকাতাকে হারিয়ে দেয়।
বিগত বেশ কয়েক মাসে তীব্র প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে কোচবিহার জেলা পুনরায় হকি খেলায় ফিরে আসছে। জেলার প্রায় প্রতিটি স্কুল থেকেই হকির খেলোয়াড় তৈরি হচ্ছে। ইতিমধ্যে বেঙ্গল সিলেকশন পর্ব শেষ হয়ে গেছে। তাতে পুরুষ এবং মহিলা বিভাগে ১৮ জন করে সুযোগ পেয়েছে কোচবিহার থেকে। তাদের থেকে পুনরায় সিলেকশনের মাধ্যমে বেঙ্গল খেলোয়ার পাওয়া যাবে। কোচবিহার জেলা হকি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল সরকার কোচবিহারের হকির ক্রমবর্ধমান উন্নতি নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী। তিনি বলেন এই ধরনের প্রতিযোগিতা এবং উচ্চমানের খেলা কোচবিহারে আয়োজিত হলে হকির মান আরো বৃদ্ধি পাবে।
আরও পড়ুন – ফুটবলার রোনাল্ডোর দাম দেখুন কত
উল্লেখ্য, দুইদিন ব্যাপী আন্তজেলা নকআউট হকি টুর্নামেন্টে শেষ পর্যায়ের খেলা হল।কোচবিহারের সর্বপ্রথম আন্তর্জেলা নক আউট পুরুষ ও মহিলা বিভাগে হকি টুর্নামেন্টের সোমবার ছিল শেষ দিন। এদিন ফাইনালে মুখোমুখি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মহিলা বিভাগে দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং কলকাতা। পুরুষ বিভাগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নদীয়া এবং হুগলি জেলা। পশ্চিমবঙ্গের আটটি জেলার মোট ১৬ টি দল এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। মহিলা বিভাগের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় দুই এক গোলের ব্যবধানে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা কলকাতাকে হারিয়ে দেয়।
বিগত বেশ কয়েক মাসে তীব্র প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে কোচবিহার জেলা পুনরায় হকি খেলায় ফিরে আসছে। জেলার প্রায় প্রতিটি স্কুল থেকেই হকির খেলোয়াড় তৈরি হচ্ছে। ইতিমধ্যে বেঙ্গল সিলেকশন পর্ব শেষ হয়ে গেছে। তাতে পুরুষ এবং মহিলা বিভাগে ১৮ জন করে সুযোগ পেয়েছে কোচবিহার থেকে। তাদের থেকে পুনরায় সিলেকশনের মাধ্যমে বেঙ্গল খেলোয়ার পাওয়া যাবে। কোচবিহার জেলা হকি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল সরকার কোচবিহারের হকির ক্রমবর্ধমান উন্নতি নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী। তিনি বলেন এই ধরনের প্রতিযোগিতা এবং উচ্চমানের খেলা কোচবিহারে আয়োজিত হলে হকির মান আরো বৃদ্ধি পাবে।