দেওয়ালে সিঁদ কেটে সোনা রুপোর গহনার দোকানে দুঃসাহসিক চুরি, এলাকায় আতঙ্ক, তদন্তে পুলিশ। দেওয়ালে সিঁদ কেটে চুরির ঘটনা ঘটল সোনা ও রুপোর দোকানে। সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে ৬০ এ জাতীয় সড়কের উপর বাঁকুড়া সদর থানার অন্তর্গত পুয়াবাগানের কাছে। এই ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবেই এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক।
বাঁকুড়া শহর ও শহর লাগোয়া এলাকায় সম্প্রতি একাধিক চুরির ঘটনা ঘটলেও সিঁদ কেটে চুরির ঘটনা সাম্প্রতিক অতীতে হয়নি। আজ সকালে বাঁকুড়ার পুয়াবাগান এলাকায় ৬০ এ জাতীয় সড়কের ধারে অন্যান্যদিনের মতোই দোকান খুলতে এসে গহনার ব্যবসায়ী লালচাঁদ মোহান্ত দেখেন তাঁর দোকানের সমস্ত আসবাব তছনছ হয়ে রয়েছে। দোকানের ভেতরে ঢুকে তিনি দেখেন দোকানের পিছনের দিকে দেওয়ালে সিঁদ কাটা রয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ।
ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীর দাবী দোকানে সাড়ে আট কেজি রুপো, ২৫০ গ্রাম সোনা ও নগদ পাঁচ লক্ষ পচাত্তর হাজার টাকা রাখা ছিল। এছাড়াও পালিশ করার জন্য দোকানে স্থানীয়দের প্রায় দেড়শো গ্রাম সোনার গহনাও রাখা ছিল ওই দোকানে। গহনার ওই দোকানদারের দাবী সোনা, রুপো ও নগদ টাকার পুরোটাই খোয়া গেছে। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্তে নেমেছে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ। দোকানটির নিজস্ব সিসি ক্যামেরা বিকল থাকায় চুরির সূত্র খুঁজতে আশপাশের দোকানের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ জোগাড় করার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
আরও পড়ুন – উন্নততর স্বাস্থ্য পরিষেবায় কয়েকধাপ এগিয়ে গেলো শান্তিনিকেতন মেডিক্যাল কলেজ
উল্লেখ্য, দেওয়ালে সিঁদ কেটে সোনা রুপোর গহনার দোকানে দুঃসাহসিক চুরি, এলাকায় আতঙ্ক, তদন্তে পুলিশ। দেওয়ালে সিঁদ কেটে চুরির ঘটনা ঘটল সোনা ও রুপোর দোকানে। সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে ৬০ এ জাতীয় সড়কের উপর বাঁকুড়া সদর থানার অন্তর্গত পুয়াবাগানের কাছে। এই ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবেই এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক। বাঁকুড়া শহর ও শহর লাগোয়া এলাকায় সম্প্রতি একাধিক চুরির ঘটনা ঘটলেও সিঁদ কেটে চুরির ঘটনা সাম্প্রতিক অতীতে হয়নি।
আজ সকালে বাঁকুড়ার পুয়াবাগান এলাকায় ৬০ এ জাতীয় সড়কের ধারে অন্যান্যদিনের মতোই দোকান খুলতে এসে গহনার ব্যবসায়ী লালচাঁদ মোহান্ত দেখেন তাঁর দোকানের সমস্ত আসবাব তছনছ হয়ে রয়েছে। দোকানের ভেতরে ঢুকে তিনি দেখেন দোকানের পিছনের দিকে দেওয়ালে সিঁদ কাটা রয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ।ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীর দাবী দোকানে সাড়ে আট কেজি রুপো, ২৫০ গ্রাম সোনা ও নগদ পাঁচ লক্ষ পচাত্তর হাজার টাকা রাখা ছিল।