ফের পানীয় জলের দাবিতে পথ অবরোধ। কুলটির বরাকর স্টেশন রোডের পর, বৃহস্পতিবার সকালে পুরনিগমের ৬৯ নং ওয়ার্ড তথা চুনগাড়ি এলাকায় পানীয় জলের দাবিতে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয়রা। এদিন সকালে বরাকর থেকে পুরুলিয়াগামী রাস্তা প্রায় ঘন্টা খানেক ধরে অবরোধ করে বিক্ষোভকারিরা। স্থানীয়দের বক্তব্য, গত তিন মাস ধরে এলাকায় পানীয় জলের সরবরাহ অনিয়মিত রয়েছে। গত তিন দিন আগে একবার পানীয় জল সরবরাহ করা হলেও জলের প্রেসর কম থাকায় সকলের পক্ষে পানীয় জল পাওয়া সম্ভব হয়নি।
বিষয়টি স্থানীয় পুরপিতা থেকে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে বারবার জানিয়েও কোনো সুরাহা হয়নি অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। স্থানীয়দের অভিযোগ, গত তিন দিন ধরে পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ থাকার অভিযোগ জানালে তাদের বলা হয় পাইপ লাইন ও ভাল্বে সমস্যা রয়েছে। একই সাথে জলের ট্যাঙ্কি পরিষ্কার করা হচ্ছে বলেও তাদের জানানো হয়। অথচ, আশেপাশে সব জায়গায় পানীয় জল সরবরাহ শুরু হলেও চুনগাড়ি এলাকায় পানীয় জল সরবরাহ শুরু হয়নি। এরই প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সকালে স্থানীয়রা পথ অবরোধ করেন। তারা দাবি করেন, পুরনিগমের ইঞ্জিনিয়ার ও উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ এসে প্রকৃত আশ্বাস দিলে তারা অবরোধ তুলে নেবে।
আরও পড়ুন – ভাষা সমস্যায় পথহারা তেলেঙ্গানার এক অসহায় ব্যক্তিকে ঘরে ফিরিয়ে নজীর
উল্লেখ্য, ফের পানীয় জলের দাবিতে পথ অবরোধ। কুলটির বরাকর স্টেশন রোডের পর, বৃহস্পতিবার সকালে পুরনিগমের ৬৯ নং ওয়ার্ড তথা চুনগাড়ি এলাকায় পানীয় জলের দাবিতে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয়রা। এদিন সকালে বরাকর থেকে পুরুলিয়াগামী রাস্তা প্রায় ঘন্টা খানেক ধরে অবরোধ করে বিক্ষোভকারিরা। স্থানীয়দের বক্তব্য, গত তিন মাস ধরে এলাকায় পানীয় জলের সরবরাহ অনিয়মিত রয়েছে। গত তিন দিন আগে একবার পানীয় জল সরবরাহ করা হলেও জলের প্রেসর কম থাকায় সকলের পক্ষে পানীয় জল পাওয়া সম্ভব হয়নি।
বিষয়টি স্থানীয় পুরপিতা থেকে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে বারবার জানিয়েও কোনো সুরাহা হয়নি অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। স্থানীয়দের অভিযোগ, গত তিন দিন ধরে পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ থাকার অভিযোগ জানালে তাদের বলা হয় পাইপ লাইন ও ভাল্বে সমস্যা রয়েছে। একই সাথে জলের ট্যাঙ্কি পরিষ্কার করা হচ্ছে বলেও তাদের জানানো হয়। অথচ, আশেপাশে সব জায়গায় পানীয় জল সরবরাহ শুরু হলেও চুনগাড়ি এলাকায় পানীয় জল সরবরাহ শুরু হয়নি। এরই প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সকালে স্থানীয়রা পথ অবরোধ করেন। তারা দাবি করেন, পুরনিগমের ইঞ্জিনিয়ার ও উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ এসে প্রকৃত আশ্বাস দিলে তারা অবরোধ তুলে নেবে।