পুত্রবধুর মারে আহত শ্বশুর, গ্রেপ্তার পুত্রবধূ। গৃহবধূর নাম শিখা হাইত(২৭)। বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নারকেলদাহা গ্রামে। শিখার স্বামীর নাম বিশ্বজিৎ হাইত, তার বাপের বাড়ি বাকচা গ্রামে। গত শনিবার শিখার স্বামী বিশ্বজিৎ হাইত সকালে বাজার করতে গিয়েছিলেন। সেই সময় শিখা ফোন করে তার বাপের বাড়িতে যাওয়ার কথা বলে। যাওয়া কারণ হিসেবে সে বলে বাপের বাড়িতে মাংস খেতে যাবে।
তখন তার স্বামী তাকে বলে আমি মাংস কিনে নিয়ে যাচ্ছি। এই কথা শুনে শিখা অগ্নিশিখার মত জ্বলতে থাকে এবং ঘরের মধ্যে প্রচণ্ড গালিগালাজ শুরু করে দেয়। সেই গালিগালাজ সহ্য না করতে পেরে তার শ্বশুর মশায় গৃহবধূ উপর চড়াও হয়। রকচটা শিখা সেই মুহূর্তে তার শ্বশুরের অন্ডোকোষে ধরে হ্যাঁচকা টান মারে। তাতেই শশুরের অন্ডকোষ ছিড়ে বেরিয়ে যায়।
এই ঘটনার পর শিখাকে একটি জায়গায় বেঁধে মারধর করা হয় বল অভিযোগ৷ কিন্তু সেই বাঁধন খুলে কোনক্রমে শিখা প্রাণে বেঁচে তার বাপের বাড়িতে পালিয়ে যায়। এদিকে প্রতিবেশীদের সাহায্যে তার শশুরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারপর ময়না থানায় দ্বারস্থ হয়ে শ্বশুর বাড়ীর লোকজন শিখার নামে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগ পেয়ে ময়না থানার পুলিশ ঘটনার সত্যতা যাচাই করে সোমবার তাকে গ্রেপ্তার করে। মঙ্গলবার তাকে তমলুক আদালতে পেশ করে ময়না থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন – পূজোর আগে হারানো সাবেকি মিষ্টির স্বাদ দিতে কলকাতায় মিষ্টি কার্নিভ্যাল
উল্লেখ্য, গৃহবধূর নাম শিখা হাইত(২৭)। বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নারকেলদাহা গ্রামে। শিখার স্বামীর নাম বিশ্বজিৎ হাইত, তার বাপের বাড়ি বাকচা গ্রামে। গত শনিবার শিখার স্বামী বিশ্বজিৎ হাইত সকালে বাজার করতে গিয়েছিলেন। সেই সময় শিখা ফোন করে তার বাপের বাড়িতে যাওয়ার কথা বলে। যাওয়া কারণ হিসেবে সে বলে বাপের বাড়িতে মাংস খেতে যাবে। তখন তার স্বামী তাকে বলে আমি মাংস কিনে নিয়ে যাচ্ছি। এই কথা শুনে শিখা অগ্নিশিখার মত জ্বলতে থাকে এবং ঘরের মধ্যে প্রচণ্ড গালিগালাজ শুরু করে দেয়। সেই গালিগালাজ সহ্য না করতে পেরে তার শ্বশুর মশায় গৃহবধূ উপর চড়াও হয়।