ক্লান্ত জল্পেশগামী পুর্ণ্যার্থীদের পায়ে ভলেনি স্পে থেকে শুরু করে ঠান্ডা পানীয় দিচ্ছে মুসলিম পরিবার।
সম্প্রতির ভারতবর্ষে মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রতিক হিংসা দেখা যাচ্ছে। সেখানে রবিবার রাতে জলপাইগুড়িতে দেখা গেল সাম্প্রতিক সম্প্রতির অভিনব দৃশ্য। দূর দুরান্ত থেকে জল্পেশগামী পুর্ণ্যার্থীরা পায়ে হেঁটে জল্পেশের উদ্দেশ্যে যাচ্ছে। অনেকেই ক্লান্ত। আবার কেউ পায়ে হেঁটে যেতে গিয়ে ব্যাথা পাচ্ছেন পায়ে৷ এই পরিস্থিতিতে পুর্ণ্যার্থীদের পাশে দাঁড়াতে দেখা গেল এক মুসলিম পরিবারকে। প্রত্যেক পুর্ণ্যার্থীকে দাঁড় করে পায়ে স্প্রে করে দিচ্ছে ভলেনি। পাশাপাশি ঠান্ডা পানীয়ও বিতরণ করা হচ্ছে।
ওই পরিবারের সদস্য মহম্মদ মুইনুল বলেন,’আমার পরিবারের পাশাপাশি বন্ধুরাও এগিয়ে এসেছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রতির ভারতবর্ষ। আমরা একে অপরের ধর্মকে শ্রদ্ধা করলেই দেশের মঙ্গল সকলের মঙ্গল।’ এদিনের এই কর্মসূচিতে দেখা যাচ্ছে পরিবারের এক খুদেও ভলেনি স্প্রে থেকে জল বিতরণ করছেন। এনিয়ে মুইনুল বলেন,’বাচ্চাদের ছোটো থেকে সাম্প্রতিক সম্প্রতির পাঠ সেখাতে হয়।’ অন্যদিকে মুসলিম পরিবারের হাতে জল পেয়ে সাদরে গ্রহণ করছেন জয়দেব রায়, বিমল রায়ের মত পূর্ণার্থীরা। জয়দেব বলেন,’মুসলিম হয়েও যেভাবে আমাদের পাশে দাঁড়াচ্ছে তাতে খুবই ভাল লাগছে।’
আরও পড়ুন – দশম অনূর্ধ্ব-১৩ সাব-জুনিয়র স্টেট বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপ ঘোষণা করলো আলিপুর স্পোর্টস ক্লাব
উল্লেখ্য, ক্লান্ত জল্পেশগামী পুর্ণ্যার্থীদের পায়ে ভলেনি স্পে থেকে শুরু করে ঠান্ডা পানীয় দিচ্ছে মুসলিম পরিবার।
সম্প্রতির ভারতবর্ষে মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রতিক হিংসা দেখা যাচ্ছে। সেখানে রবিবার রাতে জলপাইগুড়িতে দেখা গেল সাম্প্রতিক সম্প্রতির অভিনব দৃশ্য। দূর দুরান্ত থেকে জল্পেশগামী পুর্ণ্যার্থীরা পায়ে হেঁটে জল্পেশের উদ্দেশ্যে যাচ্ছে। অনেকেই ক্লান্ত। আবার কেউ পায়ে হেঁটে যেতে গিয়ে ব্যাথা পাচ্ছেন পায়ে৷ এই পরিস্থিতিতে পুর্ণ্যার্থীদের পাশে দাঁড়াতে দেখা গেল এক মুসলিম পরিবারকে। প্রত্যেক পুর্ণ্যার্থীকে দাঁড় করে পায়ে স্প্রে করে দিচ্ছে ভলেনি। পাশাপাশি ঠান্ডা পানীয়ও বিতরণ করা হচ্ছে।
ওই পরিবারের সদস্য মহম্মদ মুইনুল বলেন,’আমার পরিবারের পাশাপাশি বন্ধুরাও এগিয়ে এসেছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রতির ভারতবর্ষ। আমরা একে অপরের ধর্মকে শ্রদ্ধা করলেই দেশের মঙ্গল সকলের মঙ্গল।’ এদিনের এই কর্মসূচিতে দেখা যাচ্ছে পরিবারের এক খুদেও ভলেনি স্প্রে থেকে জল বিতরণ করছেন। এনিয়ে মুইনুল বলেন,’বাচ্চাদের ছোটো থেকে সাম্প্রতিক সম্প্রতির পাঠ সেখাতে হয়।’ অন্যদিকে মুসলিম পরিবারের হাতে জল পেয়ে সাদরে গ্রহণ করছেন জয়দেব রায়, বিমল রায়ের মত পূর্ণার্থীরা। জয়দেব বলেন,’মুসলিম হয়েও যেভাবে আমাদের পাশে দাঁড়াচ্ছে তাতে খুবই ভাল লাগছে।’