দুটি পৃথক বাইক দুর্ঘটনায় গুরুত জখম ৭, আশঙ্কাজনক ৩। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার হাড়োয়া থানার হাড়োয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মোটাআইল এলাকার ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় বুধবার ভোরে হাড়োয়া-বেড়াচাপাঁ রোডের মোটাআইল সংলগ্ন রাস্তার ধারে দুইজন পড়ে রয়েছে, পাশে রয়েছে তাদের বাইক।
তাদের কেউ বা কারা ধাক্কা দিয়ে চলে গিয়েছে। স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। অন্যদিকে ঐ একই রাস্তায় হাড়োয়ার দিক থেকে যাওয়া একটি মোটর বাইক এবং বেড়াচাঁপার দিক থেকে আসা একটি মোটর বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে।
ঘটনায় দুটি বাইকে থাকা পাঁচজন ছিটকে পড়ে। তারপর স্থানীয় বাসিন্দারা আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তিন জনকে সকালে কলকাতার আর.জি. কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান তাদের কারোর মাথাতেই হেলমেট ছিল না। প্রশ্ন উঠছে পুলিশ প্রশাসন বারবার সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফের মতো সচেতন মূলক প্রচার করছে তার পরেও কেন সাধারণ মানুষের মধ্যে হুঁশ ফিরছে না, সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। তাহলে আর কবে সাধারণ মানুষ সচেতন হবে।
বারবার রোড দুর্ঘটনার কবলে পড়ছে হেলমেট বিহীন বাইক আরোহী। এমনকি তরতাজা প্রাণ পর্যন্ত চলে যাচ্ছে। তা সত্ত্বেও হুঁশ ফিরছে না বাইক আরোহীদের।
আর ও পড়ুন আগামী সপ্তাহে রাজ্যে ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা
উল্লেখ্য, দুটি পৃথক বাইক দুর্ঘটনায় গুরুত জখম ৭, আশঙ্কাজনক ৩। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার হাড়োয়া থানার হাড়োয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মোটাআইল এলাকার ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় বুধবার ভোরে হাড়োয়া-বেড়াচাপাঁ রোডের মোটাআইল সংলগ্ন রাস্তার ধারে দুইজন পড়ে রয়েছে, পাশে রয়েছে তাদের বাইক। তাদের কেউ বা কারা ধাক্কা দিয়ে চলে গিয়েছে। স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। অন্যদিকে ঐ একই রাস্তায় হাড়োয়ার দিক থেকে যাওয়া একটি মোটর বাইক এবং বেড়াচাঁপার দিক থেকে আসা একটি মোটর বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে।
ঘটনায় দুটি বাইকে থাকা পাঁচজন ছিটকে পড়ে। তারপর স্থানীয় বাসিন্দারা আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তিন জনকে সকালে কলকাতার আর.জি. কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।স্থানীয় বাসিন্দারা জানান তাদের কারোর মাথাতেই হেলমেট ছিল না। প্রশ্ন উঠছে পুলিশ প্রশাসন বারবার সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফের মতো সচেতন মূলক প্রচার করছে তার পরেও কেন সাধারণ মানুষের মধ্যে হুঁশ ফিরছে না, সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। তাহলে আর কবে সাধারণ মানুষ সচেতন হবে।