খাবার পৌঁছাতে দেরী হওয়ায় জ্যোমাটো ডেলিভারি বয়কে মারধর

জ্যোমাটো

খাবার পৌঁছাতে দেরী হওয়ায় জ্যোমাটো ডেলিভারি বয়কে মারধর। তার ফোন ছুড়ে ফেলে ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক গ্রাহকের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার রাতের এই ঘটনায় উত্তেজনা ছড়ায় সোদপুরের পানশিলা আনন্দপল্লীতে।

 

উত্তর ২৪ পরগনা  ঘোলা থানায় লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে ঘোলা থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। উজ্বল দাস নামে ওই ডেলিভারি বয়ের অভিযোগ এদিন সন্ধ্যার পর সোদপুর কালীতলা মাঠ এলাকার লোকেশন থেকে একটি অর্ডার আসে। সেইমতো তিনি ওই লোকেশনে খাবার নিয়ে পৌঁছোন। সাইকেলে যেতে তাঁর কিছুটা দেরী হয়।

 

উজ্বলের অভিযোগ, সামান্য দেরী হওয়ায় ফোনেই মৌমিতা চক্রবর্তী নামে এক মহিলা প্রথমে তাকে গালিগালাজ করেন। তা সত্ত্বেও খাবার নিয়ে নির্দিষ্ট লোকেশনে পৌঁছানোর পর ৫০০ মিটার দূরে অন্য লোকেশনে পানশিলা আনন্দপল্লীতে তাকে যেতে বলা হয়। প্রথমে উজ্বল যেতে অস্বীকার করলেও পরে সে যায় ওই লোকেশনে খাবার দিতে। খাবারটি নেওয়ার পর ফের ওই মহিলা তাকে গালিগালাজ করে।

 

আর ও পড়ুন      আগামী সপ্তাহে রাজ্যে ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা

 

শুধু তাই নয়, তার গালে থাপ্পড় মারার পাশাপাশি হাত থেকে মোবাইল কেড়ে নিয়ে সেটি ছুড়ে ফেলে ভেঙে দেওয়া হয়। যে ফোনটি উজ্বল কিস্তিতে কিনেছিল। এমনকি তার সাইকেলটিরও ক্ষতি ওই মহিলা। এমনকি তাকে ওই মহিলা হুমকিও দেন বলে অভিযোগ। এরপরই উজ্বল তার সহকর্মীদের জানান। রাতেই সোদপুর জোনের জ্যোমাটো বয়রা একত্রিত হয়ে ঘোলা থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। উজ্বলের আরও অভিযোগ, যে অ্যাকাউন্ট থেকে খাবার অর্ডার করা হয়েছিল সেটি ভূয়ো ছিল।

 

উল্লেখ্য, খাবার পৌঁছাতে দেরী হওয়ায় জ্যোমাটো ডেলিভারি বয়কে মারধর। তার ফোন ছুড়ে ফেলে ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক গ্রাহকের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার রাতের এই ঘটনায় উত্তেজনা ছড়ায় সোদপুরের পানশিলা আনন্দপল্লীতে। উত্তর ২৪ পরগনা  ঘোলা থানায় লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে ঘোলা থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। উজ্বল দাস নামে ওই ডেলিভারি বয়ের অভিযোগ এদিন সন্ধ্যার পর সোদপুর কালীতলা মাঠ এলাকার লোকেশন থেকে একটি অর্ডার আসে।

 

সেইমতো তিনি ওই লোকেশনে খাবার নিয়ে পৌঁছোন। সাইকেলে যেতে তাঁর কিছুটা দেরী হয়। উজ্বলের অভিযোগ, সামান্য দেরী হওয়ায় ফোনেই মৌমিতা চক্রবর্তী নামে এক মহিলা প্রথমে তাকে গালিগালাজ করেন। তা সত্ত্বেও খাবার নিয়ে নির্দিষ্ট লোকেশনে পৌঁছানোর পর ৫০০ মিটার দূরে অন্য লোকেশনে পানশিলা আনন্দপল্লীতে তাকে যেতে বলা হয়। প্রথমে উজ্বল যেতে অস্বীকার করলেও পরে সে যায় ওই লোকেশনে খাবার দিতে। খাবারটি নেওয়ার পর ফের ওই মহিলা তাকে গালিগালাজ করে।