Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
পেঁপে (Papaya) চাষ করে ফেরানো যেতে পারে ভাগ্য (Fate)

পেঁপে চাষ করে ফেরানো যেতে পারে ভাগ্য

পেঁপে চাষ করে ফেরানো যেতে পারে ভাগ্য

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
পেঁপে

পেঁপে চাষ করে ফেরানো যেতে পারে ভাগ্য। সব রকমের মাটিতে পেঁপে গাছ হলেও দোঁআশ কিংবা বেলে-দোঁআশ মাটি পেঁপে চাষের জন্য উত্তম। পেঁপের চারা রোপনের জন্য যথা সম্ভব উচুঁ জমি নির্বাচন করতে হবে, বন্যার সময়ও জল উঠেনা’ এমন জায়গা নির্বাচন করতে হবে।

 

পেঁপে গাছের চারা রোপন
মোটামুটি সব রকমের মাটিতে পেঁপে গাছ হলেও দোঁআশ কিংবা বেলে-দোঁআশ মাটি পেঁপে চাষের জন্য উত্তম।
পেঁপের চারা রোপনের জন্য যথা সম্ভব উচুঁ জমি নির্বাচন করতে হবে, বন্যার সময়ও জল উঠেনা’ এমন জায়গা নির্বাচন করতে হবে। এবং পেঁপে বাগানে  জল নিষ্কাশনেরও ব্যাবস্থা করতে হবে।

 

পেঁপের চারা সাধারনত বীজ থেকেই উৎপাদন করা হয়, আশ্বিন মাসের শেষে কিংবা কার্তিক মাসের শুরুতে পলিবেগে কিংবা বীজতলায় পেঁপের বীজ বুনতে হবে (সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারী মাসের মধ্যেই)। বীজতলায় বা পলিবেগে বীজ রোপনের সময় দুই ভাগ মাটির সাথে এক ভাগ জৈব সার দিতে হবে। অথবা তিনভাগ মাটির সাথে এক ভাগ জৈব সার দিতে হবে।

 

চারার বয়স ৪০ থেকে ৫০ দিন হলে চারা গুলে পলিবেগ বা বীজতলা থেকে অন্যত্র ৬ফিট দূরত্বে গর্ত করে প্রতি গর্তে দুই-তিনটি করে চারা রোপন করতে হবে।

 

সেক্ষেত্রেও সম পরিমান জৈব সার দিতে হবে এবং গর্তের মাটি ভালো মত আলগা করে নিতে হবে এবং কোন শক্ত শিকড় থাকলে তা ‍তুলে ফেলতে হবে। সমত কিছুটা উচুঁ করে তারপর চারা রোপন করতে হবে, এতে করে চারার গোড়ায় জল জমবে না।

 

বিকেল বেলায় চারা লাগাতে হবে,এবং রোদের সময় চারা লাগানো ঠিক হবেনা। প্রতিদিন কিংবা একদিন পরপর নিয়ম করে প্রয়োজনমত শুষ্ক মৌসুমে চারার গোড়ায় জল সেচ দিতে হবে, খেয়াল রাখতে হবে যেন জল সেচ দেয়ার সময় চারার গোড়ার মাটি সরে না যায় এবং অতিরিক্ত জল চারার গোড়ায় না জমে থাকে।

 

আর ও পড়ুন    নিউটাউন হাজরা কালীবাড়ি মন্দিরে শিব পার্বতীর পুজো দিলেন দিলীপ ঘোষচাষ

 

সার প্রয়োগ এবং পরিচর্যা
চারার বয়স একমাস হলে চারাপ্রতি প্রতিমাসে ৫০ গ্রাম এমওপি সার এবং ৫০ গ্রাম ইউরিয়া সার প্রয়োগ করতে হবে, ফুল আসা পর্যন্ত। এবং গাছে ফুল আসা শুরু করলে গাছপ্রতি ১০০ গ্রাম এমওপি সার এবং ১০০ গ্রাম ইউরিয়া সার প্রয়োগ করতে হবে। ফুল আসার পর পেঁপে বাগানের মাঝে মাঝে কিছু পুরুষ গাছ রেখে বাকি পুরুষ গাছ গুলো কেটে ফেলতে হবে।

 

প্রতি ১০০ টি স্ত্রী গাছের মধ্যে অন্তত ৫টি পুরুষ গাছ রাখতে হবে, সুষ্ট পরাগায়ন এবং ফল ধারনের জন্য এটি খুবই প্রয়োজন। পেঁপে গাছ নরম বিধায় গাছে বেশী ফল আসলে পাশে শক্ত খুটি গেড়ে পেঁপে গাছ তার সাথে বেঁধে দিতে হবে যেন গাছ হেলে না পড়ে। এছাড়া বর্ষা মৌসুমেও একইভাবে যুকিপূর্ণ গাছ বেঁধে রাখতে হবে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top