শিশু ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।হরিশ্চন্দ্রপুরের কুশিদা প্রগতি বৃদ্ধাশ্রম বিদ্যালয় এর উদ্যোগে নেতাজির ১২৬ তম জন্মবার্ষিকীতে বার্ষিক শিশু ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হল। বর্তমান প্রজন্মের ছোট ছোট কচি কাঁচাদের মনের ভেতরে নেতাজির স্মৃতি ধরে রাখতেই এই দিনটিতেই বার্ষিক শিশু ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত করা হয়।
বিদ্যালয়ের বার্ষিক শিশু ক্রীড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠানে মুখ্য অতিথি হিসেবে কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান মহঃ নূর আজম। উপস্থিত ছিলেন ডা: কে আজম,মমতাজ আলম, বিশিষ্ট সমাজসেবী গোপাল দাস,মুন্না মাইকেল, শিক্ষক মহঃ নাজিম আলী সহ আরও অনেকে।
পতাকা উত্তোলন করে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করা হয়। তারপর জাতীয় সংগীত ও শপথ বাক্য পাঠ করা হয়। বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান কবিতা আবৃতি নাটক সহ ছোটদের আকর্ষণীয় খেলাধুলা হয় করোনা আবহে দুই বছর পর মাঠে নেমে খেলাধুলা করতে পেয়ে শিশুদের ও অভিভাবকদের মনে উৎসাহ দেখা যায়।
উপপ্রধান মোঃ নুর আজম জানান এই দিনটি আমরা বিভিন্ন রকম দেশপ্রেমীক গান ও কুকওয়াজ এর মাধ্যমে পালন করতাম। বর্তমানে সেই উদ্যোগ খুবই কম দেখা যাচ্ছে। তাই নেতাজি জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দিনটিতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান করার জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষকে সাধুবাদ জানায় যেন সকল ভারতবাসীর কাছে এই দিনটি স্মরণীয় হয়ে থাকে বলেও জানান মোহাম্মদ নূর আলম।
উল্লেখ্য, হরিশ্চন্দ্রপুরের কুশিদা প্রগতি বৃদ্ধাশ্রম বিদ্যালয় এর উদ্যোগে নেতাজির ১২৬ তম জন্মবার্ষিকীতে বার্ষিক শিশু ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হল। বর্তমান প্রজন্মের ছোট ছোট কচি কাঁচাদের মনের ভেতরে নেতাজির স্মৃতি ধরে রাখতেই এই দিনটিতেই বার্ষিক শিশু ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত করা হয়।
বিদ্যালয়ের বার্ষিক শিশু ক্রীড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠানে মুখ্য অতিথি হিসেবে কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান মহঃ নূর আজম। উপস্থিত ছিলেন ডা: কে আজম,মমতাজ আলম, বিশিষ্ট সমাজসেবী গোপাল দাস,মুন্না মাইকেল, শিক্ষক মহঃ নাজিম আলী সহ আরও অনেকে।
আরও পড়ুন – এবার নয়া দুর্নীতি নিয়ে বোমা ফাটালেন দিলীপ ঘোষ, কি সেই দুর্নীতি
পতাকা উত্তোলন করে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করা হয়। তারপর জাতীয় সংগীত ও শপথ বাক্য পাঠ করা হয়। বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান কবিতা আবৃতি নাটক সহ ছোটদের আকর্ষণীয় খেলাধুলা হয় করোনা আবহে দুই বছর পর মাঠে নেমে খেলাধুলা করতে পেয়ে শিশুদের ও অভিভাবকদের মনে উৎসাহ দেখা যায়।
উপপ্রধান মোঃ নুর আজম জানান এই দিনটি আমরা বিভিন্ন রকম দেশপ্রেমীক গান ও কুকওয়াজ এর মাধ্যমে পালন করতাম। বর্তমানে সেই উদ্যোগ খুবই কম দেখা যাচ্ছে।