বর্ষায় বিলম্ব, বিপাকে চাষী

বর্ষায় বিলম্ব, বিপাকে চাষী

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

বর্ষায় বিলম্ব, বিপাকে চাষী। বর্ষা দেরিতে আসার কারণে আমন ধান চাষ করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। বৃষ্টি হলেই তবে চাষ হবে বলছেন কৃষকরা। পূর্ব বর্ধমান জেলার অন্তর্গত রায়না দু নম্বর ব্লকের আমন ধানের ট্রান্সপ্লান্টিং এর টার্গেট ছিল ১৮৫০০ হেক্টর। তার মধ্যে দশ শতাংশ জমিতে ট্রান্সপ্লান্টিং হয়েছে। যারা সাবমার্শিবল এর সুবিধা পাচ্ছেন তারা যাতে সাবমার্শিবল এর জলেই ট্রান্স প্লান্টিং সেরে ফেলেন তারি বার্তা দিলেন রায়না দুই নম্বর ব্লকের এডিএ ডক্টর অভিজিৎ দোয়ারী।

 

অন্যদিকে ডিভিসি থেকে ২২ শে জুলাই জল ছেড়েছে। তাই কিছুদিনের মধ্যে ১৮ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে ট্রান্সপ্লান্টিং হয়ে যাবে বলেই আশাবাদী তিনি। আর যারা ধান গাছ রোপন করতে পারবে না, তাদের জন্য বাংলা শস্য বীমা দপ্তর থেকে ইতিমধ্যেই ঘোষণা হয়ে গেছে যে, আগামী ১৮ আগস্ট এর মধ্যে যে সকল কৃষকরা চাইছেন তারা নিজেদের নাম নথিভুক্ত করতে পারেন এবং তার জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র নিয়ে পঞ্চায়েতে যোগাযোগ করতে হবে।

আরও পড়ুন – 44 তম দাবা অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হতে চলেছে চেন্নাইয়ে

উল্লেখ্য, বর্ষা দেরিতে আসার কারণে আমন ধান চাষ করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। বৃষ্টি হলেই তবে চাষ হবে বলছেন কৃষকরা। পূর্ব বর্ধমান জেলার অন্তর্গত রায়না দু নম্বর ব্লকের আমন ধানের ট্রান্সপ্লান্টিং এর টার্গেট ছিল ১৮৫০০ হেক্টর। তার মধ্যে দশ শতাংশ জমিতে ট্রান্সপ্লান্টিং হয়েছে। যারা সাবমার্শিবল এর সুবিধা পাচ্ছেন তারা যাতে সাবমার্শিবল এর জলেই ট্রান্স প্লান্টিং সেরে ফেলেন তারি বার্তা দিলেন রায়না দুই নম্বর ব্লকের এডিএ ডক্টর অভিজিৎ দোয়ারী।

 

অন্যদিকে ডিভিসি থেকে ২২ শে জুলাই জল ছেড়েছে। তাই কিছুদিনের মধ্যে ১৮ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে ট্রান্সপ্লান্টিং হয়ে যাবে বলেই আশাবাদী তিনি। আর যারা ধান গাছ রোপন করতে পারবে না, তাদের জন্য বাংলা শস্য বীমা দপ্তর থেকে ইতিমধ্যেই ঘোষণা হয়ে গেছে যে, আগামী ১৮ আগস্ট এর মধ্যে যে সকল কৃষকরা চাইছেন তারা নিজেদের নাম নথিভুক্ত করতে পারেন এবং তার জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র নিয়ে পঞ্চায়েতে যোগাযোগ করতে হবে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top