পুরীতে বেড়াতে গিয়ে সমুদ্রে স্নান করতে নেমে নিখোঁজ বাঙালি পর্যটক। ভাগ্যের জেরে সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস থেকে বেঁচে ফিরল দাদা ও বন্ধু। মৃত্যু হলো ভাইয়ের। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরিহাটে। জানা গিয়েছে, বসিরহাট মহকুমার বসিরহাট থানার বসিরহাট পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের কাছারী পাড়ার ভট্টাচার্য্য পরিবারের দুই ছেলে ও তাদের এক বন্ধু বেড়াতে গিয়েছিল পুরীতে।
মঙ্গলবার সকালে পুরী পৌঁছে হোটেলে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেওয়ার পর দুপুর দেড়টা নাগাদ বাড়ির দুই সদস্য বছর ২৮ এর সৌরভ ভট্টাচার্য্য, বছর ২১ এর প্রথম বর্ষের ছাত্র সঞ্জু ভট্টাচার্য্য ও তাদের বন্ধু শাহিন সমুদ্র সৈকতে স্নান করতে নেমেছিল। সেই সময় সঞ্জু ভট্টাচার্য্য সমুদ্র সৈকতের প্রবল জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে যায়। কোনরকমে প্রাণে বেঁচে ফেরে দাদা সৌরভ ও বন্ধু শাহিন।
ঘটনার পর পুরি সিবিচ থানায় নিখোঁজের অভিযোগ করেছে দাদা সৌরভ। অভিযোগের ভিত্তিতে সমুদ্রে ও সৈকতে তল্লাশি শুরু করেছে পুরীর পুলিশ। প্রায় ২৪ ঘন্টা কাটতে চললেও এখনো পর্যন্ত নিখোঁজ বাঙালি পর্যটক সঞ্জুর কোন খোঁজ নেই। দুশ্চিন্তায় বসিরহাটের ভট্টাচার্য্য পরিবার।
আর ও পড়ুন বাংলাদেশে পাচার হওয়ার আগে প্রচুর পরিমানে রুপোর বল উদ্ধার
এদিকে, নিম্নচাপের ভ্রুকুটি ও বারবার প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা সত্বেও কেন সমুদ্রের জলোচ্ছাসের মধ্যে তারা নামল সেটা নিয়েও একাধিক প্রশ্ন উঠে গেল। তাহলে কি প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করেই সমুদ্রে তারা নেমেছিল? ছেলের কোন খোঁজ না পাওয়ায় দুশ্চিন্তা ও আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন বাবা প্রশান্ত ভট্টাচার্য্য ও মা রঞ্জিতা ভট্টাচার্য্য সহ অন্যান্য পরিবারের সদস্যরা। বাবা প্রশান্ত ইতিমধ্যে ছেলের খোঁজে পুরীর উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
উল্লেখ্য, পুরীতে বেড়াতে গিয়ে সমুদ্রে স্নান করতে নেমে নিখোঁজ বাঙালি পর্যটক। ভাগ্যের জেরে সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস থেকে বেঁচে ফিরল দাদা ও বন্ধু। মৃত্যু হলো ভাইয়ের। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরিহাটে। জানা গিয়েছে, বসিরহাট মহকুমার বসিরহাট থানার বসিরহাট পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের কাছারী পাড়ার ভট্টাচার্য্য পরিবারের দুই ছেলে ও তাদের এক বন্ধু বেড়াতে গিয়েছিল পুরীতে। মঙ্গলবার সকালে পুরী পৌঁছে হোটেলে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেওয়ার পর দুপুর দেড়টা নাগাদ বাড়ির দুই সদস্য বছর ২৮ এর সৌরভ ভট্টাচার্য্য, বছর ২১ এর প্রথম বর্ষের ছাত্র সঞ্জু ভট্টাচার্য্য ও তাদের বন্ধু শাহিন সমুদ্র সৈকতে স্নান করতে নেমেছিল। সেই সময় সঞ্জু ভট্টাচার্য্য সমুদ্র সৈকতের প্রবল জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে যায়। কোনরকমে প্রাণে বেঁচে ফেরে দাদা সৌরভ ও বন্ধু শাহিন।