বাবার ইউটিউব ভিডিও দেখে বেজায় চটলেন তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র। প্রশ্ন তুললেন প্যারোল আইন নিয়েও। সামনেই হরিয়ানায় পুরোভোট। আর তার আগেই ৪০ দিনের প্যারোলে মুক্তি পেয়েছেন ডেরা সাচ্চা সওদার প্রধান বাবা গুরমিত রাম রহিম সিং। ধর্ষণ ও খুনের দায়ে ২০ বছরের জেল খাটছেন স্বঘোষিত ধর্মগুরু বাবা রাম রহিম। প্যারোলে বেরিয়েই বিতর্কিত রাম রহিম মিউজিক ভিডিয়ো প্রকাশ করলেন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবে! যার নাম ‘শাদি নিট দিওয়ালি’। আর তাই দেখে উস্মা প্রকাশ করে কী বললেন তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র?
দীপাবলি উপলক্ষে বিশেষ অনলাইন সাত্সংগ ও বিশেষ ভিডিয়ো প্রকাশ করেন বাবা রাম রহিম। ভিডিয়ো দেখে তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠেন সাংসদ মহুয়া মৈত্র। টুইট করে তার ক্ষোভ জানান নেটিজেনদের কাছে।
বাবা রাম রহিমের ভিডিয়ো দেখে টুইট করেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তিনি টুইটে লেখেন, “ব্রিটেন বা আমেরিকার মতো নয়, ভারতীয় প্যারোল আইনে বেশ কিছু গলদ রয়েছে। প্যারোলে শুধু মাত্র বাছাই করা পছন্দ মতো রাজ্য সরকারী কর্মকর্তাদের ছাড় দেওয়ার প্রবণতা বন্ধ করা উচিত। সময় এসেছে আইন পরিবর্তনের।” প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এই ভিডিও ইউটিউবে প্রকাশিত হওয়ার সাথে সাথে ভাইরাল হয়ে পড়ে।
আরও পড়ুন – আইজ্যাক লিটন: বাংলা ওয়েব সিরিজে ভিন্নধর্মী গল্পের সূচনা
উল্লেখ্য, বাবার ইউটিউব ভিডিও দেখে বেজায় চটলেন তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র। প্রশ্ন তুললেন প্যারোল আইন নিয়েও। সামনেই হরিয়ানায় পুরোভোট। আর তার আগেই ৪০ দিনের প্যারোলে মুক্তি পেয়েছেন ডেরা সাচ্চা সওদার প্রধান বাবা গুরমিত রাম রহিম সিং। ধর্ষণ ও খুনের দায়ে ২০ বছরের জেল খাটছেন স্বঘোষিত ধর্মগুরু বাবা রাম রহিম। প্যারোলে বেরিয়েই বিতর্কিত রাম রহিম মিউজিক ভিডিয়ো প্রকাশ করলেন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবে! যার নাম ‘শাদি নিট দিওয়ালি’। আর তাই দেখে উস্মা প্রকাশ করে কী বললেন তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র?
দীপাবলি উপলক্ষে বিশেষ অনলাইন সাত্সংগ ও বিশেষ ভিডিয়ো প্রকাশ করেন বাবা রাম রহিম। ভিডিয়ো দেখে তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠেন সাংসদ মহুয়া মৈত্র। টুইট করে তার ক্ষোভ জানান নেটিজেনদের কাছে।
বাবা রাম রহিমের ভিডিয়ো দেখে টুইট করেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তিনি টুইটে লেখেন, “ব্রিটেন বা আমেরিকার মতো নয়, ভারতীয় প্যারোল আইনে বেশ কিছু গলদ রয়েছে। প্যারোলে শুধু মাত্র বাছাই করা পছন্দ মতো রাজ্য সরকারী কর্মকর্তাদের ছাড় দেওয়ার প্রবণতা বন্ধ করা উচিত।