বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ এবং ২১ বছরের নীচে মা হলে কী ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে তা নিয়ে সচেতন করতে হওয়ার করতে অভিনব উদ্যোগ নিল চাঁচল ব্লক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সমিতি। মঙ্গলবার দুপুরে মালদহের চাঁচলে বেশ কয়েকটি স্কুলে গিয়ে ছাত্রীদের এই নিয়ে অচেতন করলেন স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা। এদিন সিদ্ধেশ্বরী ইন্সটিটিউশনে সেই বাল্যবিবাহ ও কৈশোরি গর্ভধারণ রোধের সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হয় শতাধিক স্কুল পড়ুয়াকে নিয়ে।উপস্থিত ছিলেন,চাঁচল-১ নং ব্লক জনস্বাস্থ বিভাগের নার্স শেফালি রায়, মহিলা পরিষদের বুলবুল ভৌমিক,
চাঁচল সুপার স্পেশাল্যাটি হাসপাতালের নোডাল অফিসার শুভাশিষ বড়ুয়া,সিদ্ধেশ্বরী ইন্সটিটিউশনের প্রধান শিক্ষক আসরারুল হক,চাঁচল থানার এস.আই প্রদীপ সরকার সহ প্রমুখরা। বর্তমানে ছেলে মেয়েদের খুব অল্প বয়সে বিয়ে দেওয়া হয়। কখনো পারিবারিক অভাবের তাড়নায় আবার কখনো বাবা মায়ের নিজ সম্মতি তথা ধোনী পাত্র পেয়ে যাওয়ার কারণে। কয়েক মাস আগে এমন ঘটনা ঘটেছিল চাঁচল থানার ক্ষেমপুর এলাকায়।পুলিশ পদক্ষেপও নিয়েছিল। বাল্যবিবাহের ফলে মেয়েদের পড়ালেখার মান কমে যায়।পড়ে যায় সাংসারিক চাপ। চাঁচল-১ নং ব্লক স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিনিধি দল প্রতিদিন স্কুলে স্কুলে গিয়ে সেই সচেতনমূলক প্রচার চালাচ্ছেন। মঙ্গলবার চাঁচল সিদ্ধেশ্বরী ইন্সটিটিউশনেও এই কর্মসূচী চলে।
আরও পড়ুন – কমনওয়েলথে সবচেয়ে সফল ভারতীয় অ্যাথিলট কে?
উল্লেখ্য, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ এবং ২১ বছরের নীচে মা হলে কী ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে তা নিয়ে সচেতন করতে হওয়ার করতে অভিনব উদ্যোগ নিল চাঁচল ব্লক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সমিতি। মঙ্গলবার দুপুরে মালদহের চাঁচলে বেশ কয়েকটি স্কুলে গিয়ে ছাত্রীদের এই নিয়ে অচেতন করলেন স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা। এদিন সিদ্ধেশ্বরী ইন্সটিটিউশনে সেই বাল্যবিবাহ ও কৈশোরি গর্ভধারণ রোধের সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হয় শতাধিক স্কুল পড়ুয়াকে নিয়ে।উপস্থিত ছিলেন,চাঁচল-১ নং ব্লক জনস্বাস্থ বিভাগের নার্স শেফালি রায়, মহিলা পরিষদের বুলবুল ভৌমিক,
চাঁচল সুপার স্পেশাল্যাটি হাসপাতালের নোডাল অফিসার শুভাশিষ বড়ুয়া,সিদ্ধেশ্বরী ইন্সটিটিউশনের প্রধান শিক্ষক আসরারুল হক,চাঁচল থানার এস.আই প্রদীপ সরকার সহ প্রমুখরা। বর্তমানে ছেলে মেয়েদের খুব অল্প বয়সে বিয়ে দেওয়া হয়। কখনো পারিবারিক অভাবের তাড়নায় আবার কখনো বাবা মায়ের নিজ সম্মতি তথা ধোনী পাত্র পেয়ে যাওয়ার কারণে। কয়েক মাস আগে এমন ঘটনা ঘটেছিল চাঁচল থানার ক্ষেমপুর এলাকায়।পুলিশ পদক্ষেপও নিয়েছিল। বাল্যবিবাহের ফলে মেয়েদের পড়ালেখার মান কমে যায়।পড়ে যায় সাংসারিক চাপ। চাঁচল-১ নং ব্লক স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিনিধি দল প্রতিদিন স্কুলে স্কুলে গিয়ে সেই সচেতনমূলক প্রচার চালাচ্ছেন। মঙ্গলবার চাঁচল সিদ্ধেশ্বরী ইন্সটিটিউশনেও এই কর্মসূচী চলে।