ভেড়িয়া”ছবির প্রচারে শহরে বরুণ ধাওয়ান ও কৃতি

ভেড়িয়া”ছবির প্রচারে শহরে বরুণ ধাওয়ান ও কৃতি

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

ভেড়িয়া”ছবির প্রচারে শহরে বরুণ ধাওয়ান ও কৃতি। মাসখানেকের মধ্যেই দ্বিতীয়বার কলকাতায় বরুণ ধাওয়ান। এ যাত্রায় প্রসেনজিৎ সাক্ষাতে মিষ্টি দই-লাভ হল অভিনেতার। যদিও এই দইয়ের হাঁড়ি বরুণের বাবা ডেভিড ধাওয়ানের জন্য পাঠাতে চেয়েছিলেন বুম্বাদা। তবে ছেলের মানা। মধুমেহ রোগী বাবার জন্য প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের দেওয়া সেই প্রস্তাব একেবারে পত্রপাঠ নাকচ করে দিলেন।
এর আগে ‘যুগ যুগ জিও’র প্রচারে, আর এবার ভেড়িয়া’ সিনেমার প্রচারে।

 

ট্রামে চড়ে কলকাতা দর্শন থেকে বাঙালির মিষ্টি দই-প্রেম, চলতি ফিফা বিশ্বকাপ.. সব বিষয়েই কথা বললেন বলিউড অভিনেতা। বরুণের জন্যই ‘ভেড়িয়া’র প্রচারে যোগ দিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। শুধু তাই নয়, গলাও ফাটালেন বলি-অভিনেতার হয়ে।
ভেড়িয়া’র প্রচারে প্রসেনজিতের মন্তব্য, “ট্রেলার দেখেছি। অসাধারণ একটা ছবি রিলিজ করতে চলেছে। গোটা টিমকেই অসংখ্য শুভেচ্ছা। বরুণ, কৃতীদের মতো দক্ষ অভিনেতারা রয়েছেন।”

 

এরপরই বলিউড অভিনেতার হাত ধরেই প্রসেনজিৎ বলেন, “এর আগেও বরুণকে বলেছি, যখনই কলকাতায় আসবে আমাকে ফোন করবে। আর হ্যাঁ, এবার তোমার বাবার জন্য মিষ্টি দই পাঠাতে চাই তোমার হাত দিয়ে।” তৎক্ষণাৎ বরুণ প্রতিবাদ করেন, ‘না, বাবার মিষ্টি খাওয়ার অনুমতি নেই।’ পাল্টা বুম্বাদার উত্তর, “আমি জানি, ওঁর মিষ্টি খাওয়া বারণ। তবুও।”
শুধু তাই নয়, পাশাপাশি তিনি বরুণকে বিরাট সার্টিফিকেটও দিয়েছেন। প্রসেনজিতের কথায়, “আমি ব্যক্তিগতভাবে বরুণের খুব বড় একজন ভক্ত। ও এই প্রজন্মকে রিপ্রেজেন্টও করে।” বুম্বাদার মুখ থেকে নিজের প্রশংসা শুনে গদগদ চিত্তে হেসে ফেলেন বলিউড অভিনেতাও।

আরও পড়ুন – মহার্ঘ্যভাতা অবিলম্বে প্রদানের দাবি তুলে শিলিগুড়ি মহকুমা শাসকের দফতরে অভিযান

উল্লেখ্য, আগেরবার এসে হলুদ ট্যাক্সি চড়ে ক্ষান্ত হয়েছিলেন বরুণ ধাওয়ান। এবার ট্রামে চড়ে খাঁটি কলকাতার আমেজে ডুব দিলেন তিনি। বরুণকে সঙ্গ দিলেন কৃতী শ্যানন। ট্রামে চড়ে হই-হুল্লোড় করতেও দেখা গেল তাঁদের। ট্রামের দরজায় দাঁড়িয়ে রোম্যান্টিক পোজও দিলেন যুগল।

 

বরুণ-কৃতীর পাশাপাশি নজর কাড়লেন আরেক বঙ্গসন্তান- অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। যিনি নিজেও ভেড়িয়া সিনেমায় গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন। মঙ্গলবার সকালে কলকাতায় পা রাখেন বরুণ-কৃতীরা। প্রথমে দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি কলেজে প্রচারের জন্য যান। সেখান থেকে ট্রামে চড়ে খানিক কলকাতা দর্শন। তারপর সোজা পাঁচতারা হোটেলে। সেখানেই বরুণ-কৃতীরা জানালেন, “ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপ ফাইনাল দেখতে যাব। প্রিয় দল আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল ২টোই।”

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top