মেমারিতে শীতলা পুজো । মঙ্গলবার পুর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি থানার অন্তর্গত দুর্গাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বেনাপুর গ্রামে শীতলা পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গ্রামের সকল মানুষেরা এদিন পূজা প্রাঙ্গনে একত্রিত হন এবং সকলের মঙ্গল কামনায় মায়ের কাছে পুজো দেন ও প্রার্থনা করেন। জানা যায়, প্রতিবছরই বাংলার উনিশে অগ্রহায়ণ এই দিনটিতে এই পুজো অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। সকল পূর্ণার্থী যাতে শান্তিপূর্ণভাবে পুজো দিতে পারে তার জন্য পুজো কমিটির পক্ষ থেকে কুপনের মাধ্যমে পুজো গ্রহণ করা হয়। এখানে কোন মূর্তিপূজো হয় এস না, ঘটের মধ্যেই মায়ের আরাধনা করা হয়, এবং অনেকেই মায়ের উপোস থাকেন এবং মায়ের অঞ্জলি দেন ও ডন্ডিও খাটেন।
কিন্তু এই পুজো কতদিনের তা নিয়ে গ্রামের বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন মত প্রকাশ পায়। কেউ কেউ বলে প্রায় আনুমানিক ২০০ বছর আগেকার এই পুজো। কলেরা মহামারীতে যখন গ্রামকে গ্রাম নিশ্চিহ্ন হতে বসেছিল সেই সময় মা শীতলার আরাধনা করে মা শীতলাকে তুষ্ট করে এই মহামারি থেকে রক্ষা পায় এলাকার মানুষ এবং তারপর থেকেই এই পুজোর প্রচলন এমনটাও জানা যাচ্ছে গ্রামবাসীদের কথায়।
কিন্তু সেই বিতর্কে না গিয়ে সেদিন দেখা গেল বেনাপুর গ্রাম তথা এলাকার ৮ থেকে ৮০ সকলেই পূজোর আনন্দে মাতোয়ারা।
আরও পড়ুন – ইউক্রেনজুড়ে নতুন করে মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করল রাশিয়া
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার পুর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি থানার অন্তর্গত দুর্গাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বেনাপুর গ্রামে শীতলা পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গ্রামের সকল মানুষেরা এদিন পূজা প্রাঙ্গনে একত্রিত হন এবং সকলের মঙ্গল কামনায় মায়ের কাছে পুজো দেন ও প্রার্থনা করেন।
জানা যায়, প্রতিবছরই বাংলার উনিশে অগ্রহায়ণ এই দিনটিতে এই পুজো অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। সকল পূর্ণার্থী যাতে শান্তিপূর্ণভাবে পুজো দিতে পারে তার জন্য পুজো কমিটির পক্ষ থেকে কুপনের মাধ্যমে পুজো গ্রহণ করা হয়। এখানে কোন মূর্তিপূজো হয় এস না, ঘটের মধ্যেই মায়ের আরাধনা করা হয়, এবং অনেকেই মায়ের উপোস থাকেন এবং মায়ের অঞ্জলি দেন ও ডন্ডিও খাটেন।
কিন্তু এই পুজো কতদিনের তা নিয়ে গ্রামের বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন মত প্রকাশ পায়। কেউ কেউ বলে প্রায় আনুমানিক ২০০ বছর আগেকার এই পুজো। কলেরা মহামারীতে যখন গ্রামকে গ্রাম নিশ্চিহ্ন হতে বসেছিল সেই সময় মা শীতলার আরাধনা করে মা শীতলাকে তুষ্ট করে এই মহামারি থেকে রক্ষা পায় এলাকার মানুষ এবং তারপর থেকেই এই পুজোর প্রচলন এমনটাও জানা যাচ্ছে গ্রামবাসীদের কথায়।