শ্রাবণী মেলায় উপচে পড়া ভিড়, ব্যবসায়ীদের মুখে হাসি। উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী ও সর্ববৃহৎ শৈব তীর্থে শুরু হয়েছে শ্রাবণী মেলা। সেই শ্রাবণী মেলায় উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেল দ্বিতীয় রবিবার। এদিকে মন্দির চত্বরে কোন রাত্রির ব্যাপক ভিড় হওয়ায় খুশি মন্দির চত্বরে বসা দোকানদারেরা। রবিবারের ভিড় এত পরিমানে ছিল যে সোমবার বিকেল পর্যন্ত মন্দিরে প্রবেশের লম্বা লাইন চোখে পড়ে।
উত্তরবঙ্গের সর্ববৃহৎ শৈব তীর্থ ময়নাগুড়ির জল্পেশ ধাম। বছরে তিনটি বৃহৎ মেলা বসে এই মন্দিরকে কেন্দ্র করে। সেই মেলার মধ্যে সবথেকে বড় মেলা শ্রাবণ মাসের শ্রাবণী মেলা। এই মেলা কে কেন্দ্র করে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত ছাড়াও প্রতিবেশী রাজ্য ও রাষ্ট্র থেকেও প্রচুর পুণ্যার্থী ভিড় করেন। সুদূর তিস্তা নদী থেকে জল মাথায় করে নিয়ে পায়ে হেঁটে প্রায় ১০ কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করে মন্দিরে এসে পুজো দেন পুণ্যার্থীরা। দ্বিতীয় রবিবারে সেই ভিড় ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে। যদিও এক দিকে করোনার বাড়বাড়ন্ত তা সত্ত্বেও করনা বিধি না মেনে ই চলছে মেলা। অন্যদিকে মেলা জাঁকজমক হওয়া য় খুশি মেলায় দোকান দেওয়া ব্যবসায়ীরা। তারা জানান, করোণা পরিস্থিতির কারণে গত দুই বছর মেলা হয়নি।
আরও পড়ুন – 44 তম দাবা অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হতে চলেছে চেন্নাইয়ে
উল্লেখ্য, উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী ও সর্ববৃহৎ শৈব তীর্থে শুরু হয়েছে শ্রাবণী মেলা। সেই শ্রাবণী মেলায় উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেল দ্বিতীয় রবিবার। এদিকে মন্দির চত্বরে কোন রাত্রির ব্যাপক ভিড় হওয়ায় খুশি মন্দির চত্বরে বসা দোকানদারেরা। রবিবারের ভিড় এত পরিমানে ছিল যে সোমবার বিকেল পর্যন্ত মন্দিরে প্রবেশের লম্বা লাইন চোখে পড়ে।
উত্তরবঙ্গের সর্ববৃহৎ শৈব তীর্থ ময়নাগুড়ির জল্পেশ ধাম। বছরে তিনটি বৃহৎ মেলা বসে এই মন্দিরকে কেন্দ্র করে। সেই মেলার মধ্যে সবথেকে বড় মেলা শ্রাবণ মাসের শ্রাবণী মেলা। এই মেলা কে কেন্দ্র করে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত ছাড়াও প্রতিবেশী রাজ্য ও রাষ্ট্র থেকেও প্রচুর পুণ্যার্থী ভিড় করেন। সুদূর তিস্তা নদী থেকে জল মাথায় করে নিয়ে পায়ে হেঁটে প্রায় ১০ কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করে মন্দিরে এসে পুজো দেন পুণ্যার্থীরা। দ্বিতীয় রবিবারে সেই ভিড় ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে। যদিও এক দিকে করোনার বাড়বাড়ন্ত তা সত্ত্বেও করনা বিধি না মেনে ই চলছে মেলা।
