১৪ দফা দাবিতে ফের আন্দোলনে নামলো পশ্চিমবঙ্গ আশা কর্মী ইউনিয়ন। ইন্সেনটিভ ভাগে ভাগে পাঠানো বন্ধ, গত এক বছরের বকেয়া ইন্সেনটিভের হিসাব মিলিয়ে দেওয়া, সরকারী স্বাস্থ্য কর্মীর স্বীকৃতি, কোভিড আক্রান্ত কর্মীদের জন্য বরাদ্দ এক লক্ষ টাকা দেওয়া সহ ১৪ দফা দাবিতে ফের আন্দোলনে নামলো পশ্চিমবঙ্গ আশা কর্মী ইউনিয়ন। শুক্রবার সংগঠনের বাঁকুড়া জেলা কমিটির পক্ষ থেকে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দপ্তরে ডেপুটেশন দেওয়া হয়। এদিন বাঁকুড়া শহরে মিছিল করে পশ্চিমবঙ্গ আশা কর্মী ইউনিয়নের সদস্যরা জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দপ্তরে পৌঁছে তাঁদের দাবিপত্র তুলে দেন।
পশ্চিমবঙ্গ আশা কর্মী ইউনিয়নের সদস্যদের তরফে বলা হয়েছে, এখন কাজের ধরণ অনেকখানি পরিবর্তিত হয়েছে। যখন আমরা কাজে যোগ দিই তখন শুধুমাত্র মা ও শিশুদের নিয়ে নিয়ে কাজ করতে হতো। এখন আমাদের একজন স্বাস্থ্য কর্মীর মতো কাজ করতে হচ্ছে। ফলে দায়িত্ব বেড়েছে, বাড়েনি সুযোগ সুবিধা। তাই পূর্ণ স্বাস্থ্যকর্মীর মর্যাদা প্রদান ও মাসিক ন্যুনতম ২১ হাজার টাকা বেতনের দাবিতে তারা আন্দোলন করছেন। দাবি পূরণ না হলে আগামী দিনে তারা ‘কর্মবিরতি’র পথে যাবেন বলে জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন – মদ্যপায়ী ছেলের কান্ডে ভস্মীভূত বাড়ী,বাসস্থান খুঁইয়ে পথে বৃদ্ধ বাবা মা,পাশে বিধায়ক
উল্লেখ্য, ইন্সেনটিভ ভাগে ভাগে পাঠানো বন্ধ, গত এক বছরের বকেয়া ইন্সেনটিভের হিসাব মিলিয়ে দেওয়া, সরকারী স্বাস্থ্য কর্মীর স্বীকৃতি, কোভিড আক্রান্ত কর্মীদের জন্য বরাদ্দ এক লক্ষ টাকা দেওয়া সহ ১৪ দফা দাবিতে ফের আন্দোলনে নামলো পশ্চিমবঙ্গ আশা কর্মী ইউনিয়ন। শুক্রবার সংগঠনের বাঁকুড়া জেলা কমিটির পক্ষ থেকে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দপ্তরে ডেপুটেশন দেওয়া হয়। এদিন বাঁকুড়া শহরে মিছিল করে পশ্চিমবঙ্গ আশা কর্মী ইউনিয়নের সদস্যরা জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দপ্তরে পৌঁছে তাঁদের দাবিপত্র তুলে দেন।
পশ্চিমবঙ্গ আশা কর্মী ইউনিয়নের সদস্যদের তরফে বলা হয়েছে, এখন কাজের ধরণ অনেকখানি পরিবর্তিত হয়েছে। যখন আমরা কাজে যোগ দিই তখন শুধুমাত্র মা ও শিশুদের নিয়ে নিয়ে কাজ করতে হতো। এখন আমাদের একজন স্বাস্থ্য কর্মীর মতো কাজ করতে হচ্ছে। ফলে দায়িত্ব বেড়েছে, বাড়েনি সুযোগ সুবিধা। তাই পূর্ণ স্বাস্থ্যকর্মীর মর্যাদা প্রদান ও মাসিক ন্যুনতম ২১ হাজার টাকা বেতনের দাবিতে তারা আন্দোলন করছেন। দাবি পূরণ না হলে আগামী দিনে তারা ‘কর্মবিরতি’র পথে যাবেন বলে জানিয়েছেন।