Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
কামদুনি কাণ্ডে ফাঁসির সাজা মকুব করে আমৃত্যু কারাদণ্ড আদালতে

কামদুনি কাণ্ডে ফাঁসির সাজা মকুব করে আমৃত্যু কারাদণ্ড আদালতে

কামদুনি কাণ্ডে ফাঁসির সাজা মকুব করে আমৃত্যু কারাদণ্ড আদালতে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
যোগেশচন্দ্র মামলায় সিআইডি তদন্তে স্থগিতাদেশ ডিভিশন বেঞ্চের

১০ বছর আগে কামদুনি ধর্ষণ ও হত্যা কান্ড মামলায় রায় শোনালো কলকাতা হাইকোর্টে। তিনজনের মধ্যে দুজন অভিযুক্তকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও একজনকে বেকসুর খালাসের রায় শোনালো আদালত। এর আগে নিম্ন আদালত ফাঁসির সাজা শুনিয়েছিল অভিযুক্ত শরিফুল আলি, আনসার আলি ও আমিন আলি – এই তিনজনকে। তার মধ্যে আদালত আজ আমিন আলিকে বেকসুর খালাস করল।

আরও পড়ুন: কামদুনি মামলায় এবার হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার ভাবনা রাজ্য সরকারের

আজ কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী ও বিচারপতি অজয় কুমার গুপ্তার ডিভিশন বেঞ্চে ছিল এই মামলার শুনানি। অভিযুক্ত এই তিনজনের পাশাপাশি আরও তিনজনকে নিম্ম আদালত যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা দিয়েছিল। এমানুল হক, ভোলানাথ নস্কর ও আমিনুল ইসলাম। এই তিনজনের মধ্যে এমানুল হককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা রদ করে, তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি আমিনুল ও ভোলানাথ ইতিমধ্যেই ১০ বছর জেল খেটে ফেলেছে। দু’জনকেই ১০ হাজার টাকা করে দিতে বলা হয়েছে। অন্যথায়, আরও তিন মাস জেল খেটে তারপর ছাড়া পাবে আমিনুল ও ভোলানাথ।

 

২০১৩ সালের ৭ জুন উত্তর ২৪ পরগনার কামদুনিতে কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণ করে নৃশংসভাবে খুন করার ঘটনা ঘটে। সিআইডি তদন্ত করছিল ওই মামলায়। ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগে ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পরে প্রমাণের অভাবে দুজনকে জামিন দেওয়া হয়। এক অভিযুক্তের মৃত্যু হয়েছে মামলা চলাকালীন। কলকাতার নগদ দায়রা আদালত ছ’জন অভিযুক্তের সাজা ঘোষণা করেছিল। দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল সইফুল মোল্লা, আনসার মোল্লা, আমিন আলি, এমানুল হক, ভোলানাথ নস্কর ও আমিনুল ইসলামকে। শরিফুল আলি, আনসার আলি ও আমিন আলিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল নিম্ন আদালত। বাকি তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের শাস্তি ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে ২০১৬ সালে আদালতের রায় শোনার পরই নিহত ছাত্রীর মা ও ভাই জানিয়েছিলেন, তাঁরা চান অভিযুক্তদের সকলের ফাঁসি হোক।

 

নিম্ন আদালতের সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে দোষীদের শাস্তি মকুব করার জন্য কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানানো হয়েছিল। গত ২৪ জুলাই হাইকোর্টে বিচারপতি বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চে মামলার শুনানি শেষ হয়। তবে মামলার কিছু রিপোর্ট জমা পড়া বাকি ছিল, তাই রায় সংরক্ষিত করা হয়েছিল।দীর্ঘ শুনানির পর অবশেষে আজ কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী ও বিচারপতি অজয় কুমার গুপ্তার ডিভিশন বেঞ্চ কামদুনি মামলায় রায়দান করল।

en.wikipedia.org

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top